কম্পিউটার ইন্টারনেট হোক সবার জন্য

শিক্ষা,খাদ্য,সাস্থ্য,ব্যবসায়,রাজনীতি,র্ধম,অর্থনীতি,বাসস্থান সব ক্ষেত্রে চাই কম্পিউটার ইন্টারনেটের ব্যবহার।

ভাই ভাই আই.টি ট্রেনিং ইন্সটিটিউট

ছাত্র,শিক্ষক, কৃষক কম্পিউটার বা ল্যাপটপের ব্যবহার শিখবে এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টা সংযোগ থাকবে। যেখান থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য আদান প্রদান করতে পারবে।

কম্পিউটার ইন্টারনেট ব্যবহারে সাবলিল হতে হবে

ছাত্র,শিক্ষক,অভিভাবক সহ আপামর জনসাধারন নিজের ভালোর জন্য শিখবে এবং উপকৃত হবে।

ব্যবসায়ী তার ব্যবসার জন্য আর বড় ক্ষেত্র পাবে ইন্টারনেট ব্যবহারে

ব্যবসায়ীরা দেশ সহ সারা বিশ্বের বাজারে নিজের পন্যের পরিচিতি ও বিক্রয় সুবিধা পাবে. জানতে পারবে আরো নতুন নতুন ব্যবসার পন্থা।

সহজেই আর্ন্তজাতিক সকল সুবিধা লাভ সম্ভব ইন্টারনেট কম্পিউটার ব্যবহারে

বিদেশী ডাক্তার,উকিল সহ বড় বড় দাতাগোষ্ঠির দেখা এই ইন্টারনেটেই মেলে।

সহজেই আর্ন্তজাতিক সকল সুবিধা লাভ সম্ভব ইন্টারনেট কম্পিউটার ব্যবহারে

বিদেশী ডাক্তার,উকিল সহ বড় বড় দাতাগোষ্ঠির দেখা এই ইন্টারনেটেই মেলে।

সহজেই আর্ন্তজাতিক সকল সুবিধা লাভ সম্ভব ইন্টারনেট কম্পিউটার ব্যবহারে

বিদেশী ডাক্তার,উকিল সহ বড় বড় দাতাগোষ্ঠির দেখা এই ইন্টারনেটেই মেলে।

প্রিন্টার নিয়ে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ও তার সমাধান

আনেকেরই প্রিন্টার নিয়ে নানা সময় বিভিন্ন সমস্যায় পরতে হয়। তাই আজকে প্রিন্টার এর সমস্যা এবং সমাধান নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করি অনেকের কাজে লাগতে পারে।
সঠিক নিয়মে প্রিন্ট নিন
কম্পিউটারের সঙ্গে প্রিন্টারের সংযোগ ঘটিয়ে যেকোনো সফটওয়্যারের প্রিন্ট কমান্ড দিলেই প্রিন্ট পাওয়া যায়। কিন্তু ভালো প্রিন্ট নেওয়ার জন্য কিছু বিষয় সম্পর্কে একটু জানা থাকা দরকার।
প্রিন্টার সংযোগ এবং ড্রাইভার:
প্রিন্টার কিনে আনার পর প্রথম কাজটি হচ্ছে সঠিকভাবে কার্ট্রিজ বা টোনার প্রিন্টারে লাগানো।এবারে বৈদ্যুতিক তারটি প্রিন্টারে
লাগিয়ে সেটিকে কম্পিউটারে সংযুক্ত করা। এরপর কম্পিউটার চালু করে Start>
Settings থেকে প্রিন্টারে ক্লিক করুন। Add Printer-এ ক্লিক করুন। এবারে Next বাটনে ক্লিক করে প্রিন্টারের নাম ও মডেল নম্বর দিয়ে দিন। (প্রিন্টারের সঙ্গে দেওয়া সিডি বা ফ্লপি হতে:- এতে প্রিন্টারের চালক সফটওয়্যার থাকে)। Have a disk অপশন সিলেক্ট করে পোর্ট সেটিংস ঠিক করে Next বাটনে ক্লিক করুন। প্রিন্ট পরীক্ষা করার জন্য Yes ও Finish ক্লিক করুন। প্রিন্টার একটি পরীক্ষামূলক প্রিন্ট দেবে।
প্রিন্ট করা:
কোনো কিছু প্রিন্ট করার আগে প্রিন্টার ট্রেতে প্রয়োজনীয় কাগজ আছে কি না দেখে নিন। এবার ফাইল মেনুতে ক্লিক করে Printer-এ ক্লিক করুন। এবার একটি উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে অপশনগুলো ঠিক করে দিন। ( প্রায় সব সফটওয়্যারেই একই নিয়ম)। ফাইলে যদি একাধিক পৃষ্ঠা থাকে এবং সব পৃষ্ঠাই প্রিন্ট করতে চান তবে All সিলেক্ট করুন। যে পৃষ্ঠায় মাউসের কারসর আছে যদি সেটির প্রিন্ট নিতে চান তবে Current Page সিলেক্ট করুন। যদি কয়েকটি পৃষ্ঠা প্রিন্ট করতে চান তবে Pages সিলেক্ট করে পৃষ্ঠার নম্বর দিয়ে ( যেমন- ১-৪, বা ১, ৫-৯) OK করুন।
প্রোপার্টিজ:
কাগজের আকার, কালির ধরন এবং প্রকার ঠিক করার জন্য প্রিন্ট উইজার্ডের প্রোপার্টিজে ক্লিক করুন। এখান থেকেই কাগজের ধরন, উলম্ব প্রিন্টের জন্য পোট্রেট আর অভিলম্ব প্রিন্টের জন্য ল্যান্ডস্কেপ সিলেক্ট করা যায়। সাদা-কালো প্রিন্ট করার জন্য গ্রেস্কেল আর রঙিন প্রিন্টের জন্য অটোমেটিক সিলেক্ট করা যায়। সবচেয়ে মজার কথা, খসড়া প্রিন্ট করার সময় কালি বাঁচাতে ইকোনমিক সক্রিয় করে দিতে পারেন।
অনেকগুলো প্রিন্ট: একবার কমান্ড দিয়েই একই ফাইলের একাধিক কপি প্রিন্ট করা যায়। একাধিক প্রিন্ট নেওয়ার জন্য প্রিন্ট উইজার্ডের Number of copies
-এর পাশের বক্সে সংখ্যা উল্লেখ করে দিতে হবে। যদি পাতার নম্বর অনুসারে
সাজিয়ে প্রিন্ট দিতে চান, তবে Collate সিলেক্ট করে OK করতে হবে।
প্রিন্ট নমুণা:
ছাপার পর তা কেমন দেখাবে, সেটি মনিটরে দেখে নেওয়া যায়। এ জন্য ডকুমেন্ট খুলে ফাইল মেনু থেকে Print Preview সিলেক্ট করতে হবে। নতুন উইন্ডোতে প্রিন্টের প্রিভিউ দেখা যাবে। প্রিন্ট প্রিভিউ উইন্ডোর একেবারে বাঁদিকের চিহ্নে ক্লিক করে সরাসরি প্রিন্ট নেওয়া যায়।
কাগজের ধরন:
কোনো কিছু প্রিন্ট করার আগে প্রিন্টার ট্রেতে প্রয়োজনীয় কাগজ আছে কি না দেখে নিন। সব সময় সাধারণ কাগজে প্রিন্ট করা হয় না। ফটো, আর্ট বা গ-­সি পেপারের মতো মোটা কাগজে প্রিন্ট নিতে চাইলে প্রিন্ট উইজার্ডে কাগজের ধরন পরিবর্তন করতে হয়। প্রিন্ট উইজার্ডের প্রোপার্টিজ বাটনে ক্লিক করে Media Type থেকে কাগজের ধরন পছন্দ করা যায়।
প্রিন্ট নিয়ন্ত্রণ:
প্রিন্ট কমান্ড দেওয়া হলে এবং প্রিন্টার সংযুক্ত থাকলে প্রিন্ট করা শুরু হয়। যদি কোনো কারণে প্রিন্ট বন্ধ করার প্রয়োজন হয়, তবে Start-এর Settings থেকে Print Que সিলেক্ট করে ক্লিক করুন। যে ফাইলের প্রিন্ট কমান্ড বাতিল করতে চান, সেটি সিলেক্ট করে মেনু থেকে Pause বা Cancel Printing-এ ক্লিক করুন।
লেখাকে একটিমাত্র পেজে সীমাবদ্ধ রাখা
অনেক সময় কোন একটি ডকুমেন্টের শেষ পেজটিতে দু একটি লাইন থেকে যায়, এ কারণে ডকুমেন্টটি দেখতে বাজে লাগে। বিশেষ করে প্রিন্ট করতে হলে তো আরো সমস্যা, কারণ দু-এক লাইনের জন্য অনেকগুলো পৃষ্ঠা নষ্ট হয়। অনেক সময় লেখাকে একটি পেজে সীমাবদ্ধ রাখার জন্য আমরা পেজ মার্জিন কমাই, কোথাও কোথাও ফন্ট সাইজ ছোট করে দেই। অথচ একটি কমান্ড দিয়েই এ কাজটি করা সম্ভব। ওয়ার্ড ২০০৩-এ এটি করার জন্য-
File মেনু থেকে Print Preview তে গিয়ে সেখানে Shrink to Fit (Tools মেনুর নীচে) বাটনে ক্লিক করলেই লেখাগুলো এক পৃষ্ঠায় চলে আসবে (ওয়ার্ড ২০০৭-এ এটির নাম হচ্ছে Shrink One Page)।
দেখতে ভালো না লাগলে আবার আনডু করে আগের আবস্থায় যেতে পারেন।
কম খরচে প্রিন্টিং
সাধারণভাবে কম্পিউটারে প্রিন্ট আউট নেওয়ার ক্ষেত্রে কার্টিজ, কাগজ ইত্যাদি মিলিয়ে যে খরচ পড়ে তা কিছুটা কমানো সম্ভব। এ জন্য কিছু টিপস এখানে দেওয়া হলো
১. ফাইনাল প্রিন্ট বের না করে ডিফল্ট প্রিন্ট মোড ব্যবহার করুন।
২. শুধু কারেকশন করার জন্য ছোট ফন্টে প্রিন্ট আউট নিন।
৩. প্রিন্টার প্রতিবার অন করলে প্রিন্ট হেড পরিস্কার করার জন্য বাড়তি কিছু
কালি খরচ হয়। তাই প্রিন্টার বার বার অন-অব না করে কাজ চলাকালীন
অন রাখাই ভালো।
৪. যে সব প্রিন্টরের প্রতিটি রঙের কালির জন্য আলাদা আলাদা কার্টিজ বা ট্যাংক
থাকে, সে ধরনের প্রিন্টার ব্যবহার করা লাভজনক। কারন, কোন একটি
রঙের কালি অধিক ব্যবহারের ফলে যদি তা শেষ হয়ে যায়, তাহলে কেবল
মাত্র সেই রঙের কালি কিনলেই হবে। এক্ষেত্রে সবগুলো রঙের কার্ট্রিজ
কেনার কোন প্রয়োজন হবে না।
৫. একটি কাগজের উভয় পাশে প্রিন্ট করলে কম কাগজ লাগে। কিন্তু, সব
প্রিন্টারে এ ধরনের সুবিধা পাওয়া যায় না। অনেক প্রিন্টারে প্রিন্টার ড্রাইভ
থাকে যার সাহায্যে একটি শীটের উপর একাধিক পেজ প্রিন্ট করা যাবে।
Multi-up প্রিন্টিং-এর মাধ্যমে কাগজ কমানো যায়। কালি কম খরচ হয়
এবং খুব দ্রুত প্রিন্ট করা যায়।
৬. এছাড়াও Final Print 2000-এর মতো কিছু সফটওয়্যার আছে যার সাহায্যে
একটি কাগজে দুই, চার অথবা আটটি পেজের বিষয়বস্ত্তু (কনটেন্ট)একত্রে
প্রিন্ট করা যায়। আপনার প্রিন্টার যদি ডুয়েল সাইড প্রিন্টিং সাপোর্ট নাও করে
তবু এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে একটি কাগজের উভয় পার্শ্বে প্রিন্ট করতে
পারবেন। http://www.fineprint.com ওয়েব সাইটে এই সফটওয়্যারটি
পাবেন।
দ্রুত প্রিন্ট করতে
ক. আপনি যদি সাধারণ সময়ের চেয়ে দ্রুত প্রিন্ট করতে চান তবে প্রিন্ট ডায়ালগ বক্সের Options সক্রিয় করুন। মনে রাখবেন এ ক্ষেত্রে পুরো প্রিন্ট না হওয়া পর্যমত্ম আপনার সফটওয়্যার ব্যসত্ম থাকবে এবং সে সময়ে সেটিতে কোনো কাজও করতে পারবেন না।
খ. আরেকটা টিপস হলো- এ ক্ষেত্রে পোর্ট সেটিংস(Properties>Details) এর ভেতরে অপশনটি বন্ধ করে দিতে পারেন। এতে আরো দ্রুত প্রিন্ট হবে।
গ. এ ছাড়া প্রিন্ট কোয়ালিটি (মান) কমিয়েও দ্রুত প্রিন্ট আউটপুট পেতে পারেন। সাধারণত প্রিন্টারে হাই কোয়ালিটি, নরমাল এবং ড্রাফট-এ তিন রকম প্রিন্ট কোয়ালিটি থাকে। যদি এমন কোনো ডকুমেন্ট হয় যার প্রেজেন্টেশন ভ্যালু নেই, অথচ আপনার দ্রুত প্রিন্ট চাই, সে ক্ষেত্রে ডকুমেন্টকে লো-কোয়ালিটিতে প্রিন্ট দিলে খুব দ্রুত ফলাফল পাবেন।
অনেক কম্পিউটারে একটি প্রিন্টার ব্যবহার করুন
আপনার বাসায় বা অফিসে যদি একাধিক কম্পিউটার থাকে এবং সেগুলোর মধ্যে নেটওয়াকিং করা থাকে তবে একটি প্রিন্টার ব্যবহার করে সব কম্পিউটার থেকে প্রিন্ট করা সম্ভব।
প্রথমে সব কম্পিউটারে প্রিন্টার ইনস্টল করে নিন।
এবার Start মেন্যু থেকে Settings-এ গিয়ে প্রিন্টারে ক্লিক করুন।
Add Printers আইকনে ডাবল ক্লিক করুন এবং Next বাটনে ক্লিক করুন।
Network printer সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করে প্রিন্টারের নাম সিলেক্ট করুন এবং আবার Next বাটনে ক্লিক করুন।
Network UNC-এর জন্য সার্ভার ও প্রিন্টারের নাম লিখুন এবং
Next বাটনে ক্লিক করুন।
6. যদি Connection test করতে চান, তবে Yes বাটনে ক্লিক করুন। সবশেষে Finish বাটনে ক্লিক করুন।
প্রিন্টারের ERROR মেসেজ এড়ানো
কখনো কখনো বড় বড় ডকুমেন্ট প্রিন্ট করার সময় সেটি সব কিছু অ্যাডজাষ্ট করে নেওয়ার আগেই প্রিন্টার রেডি হয়ে যায় এবং Time out Error মেসেজ চলে আসে, যা অত্যন্ত বিরক্তিকর।এই সমস্যা এড়ানোর জন্য প্রিন্টারের Wating Time আরো বৃদ্ধি করে দিতে পারেন। এজন্য-
(K) Control Panelএর Printers অপশনে যান।
(L) আপনার ব্যবহৃত প্রিন্টার আইকনে রাইট ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন।
(M) Details ট্যাবে গিয়ে Not Selected ফিল্ডের মান প্রয়োজনমতো বাড়িয়ে দিন।
এর ফলে আপনার অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামসমূহ প্রিন্ট আউট ডকুমেন্ট রেডি করতে আরও অধিক সময় পাবে। এছাড়াও প্রিন্টারের পারফরমেন্স অনেকটাই তার অবস্থার উপর নির্ভর করে। অর্থাৎ যদি কোনো প্রিন্টার অনেকদিন ধরে ব্যবহার করা সত্ত্বেও সেটা খুলে পরিস্কার করা না হয় অথবা নিয়মিত সেটির পরিচর্যা না করা হয় তাহলে অনেক ভালো প্রিন্টারও বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।এজন্য আপনার ব্যবহৃত প্রিন্টারটির নিয়মিত Maintainance-এর প্রতি নজর রাখুন।
প্রিন্টারের যন্ত্রপাতি
ঠিকমতো যত্ন ও ব্যবহার করা হলে একটি সাধারন প্রিন্টারও অনেক দিন স্বাভাবিক কাজ চালিয়ে যেতে পারে। প্রিন্টারের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কিছু নিয়ম-কানুন দেওয়া হলো-
প্রিন্টার হেড পরিস্কার রাখুন। তা না হলে নজলে কালি জমে আটকে থাকবে, যা পরে পরিস্কার ছাপার কাজে বাধার সৃষ্টি করবে। প্রিন্টার হেড পরিস্কার করার জন্য কার্ট্রিজ সরিয়ে নিন। এরপর নরম সুতির কাপড় সামান্য পানিতে ভিজিয়ে তা দিয়ে হেড পরিস্কার করুন। শুকিয়ে গেলে কার্টিজ পুনরায় স্থাপন করুন।
নিয়মিত প্রিন্টার ব্যবহার করে কালি শুকিয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করুন। সপ্তাহে অন্তত একবার প্রিন্ট করলে কালি সহজে শুকিয়ে যায় না আর প্রিন্টারও ভালো থাকে।
প্রিন্টারের কাগজ রাখার স্থানটি যথাযথভাবে ব্যবহার করুন। প্রিন্টের মাঝপথে কাগজ আটকে গেলে তা টানাটানি করে বের করার চেষ্টা করবেন না। এতে পুরো পিন্টারটি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। প্রয়োজনে এ জাতীয় পরিস্থিতিতে পিন্টারের কারিগরি নির্দেশিকার সাহায্য নিতে পারেন। আর কাগজের ক্ষেত্রে সঠিক আকার, ওজন ও পর্যাপ্ত মার্জিন রেখে তা ব্যবহার করাটাই ভালো।
ব্যবহার না হলে সবসময় প্রিন্টারের পাওয়ার অন করে রাখার কোন দরকার নেই। কেবল কাজের সময় পিন্টারের পাওয়ার অন করে দীর্ঘদিন উঁচুমানের প্রিন্টিং করা সম্ভব। তবে কজের মাঝপথে কখনোই প্রিন্টার অব করা উচিত নয়। আর পাওয়ার অব করার পরই কেবল প্লাগ খুলে নেওয়া যাবে।
আজকাল সফটওয়্যারের সাহায্যেও প্রিন্টারের কালি পরিস্কার করা যায়। এর সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। তবে এ কাজটি প্রয়োজনের অতিরিক্ত বারবার করলে তা কাজের বদলে অকাজই বরং হবে।
কালি শেষ হওয়ার বা কমে আসার সতর্কবার্তা পাওয়া মাত্রই তা বদলে ফেলুন। শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করলে প্রিন্টার হেড ও নজলের উপর চাপ পরে। তাই সময় থাকতেই নতুন কালি প্রতিস্থাপন করুন।

সহজ করে বানান ক্যাম্পাস এফ এম রেডিও ষ্টেশন আর শুনুন মোবাইল ফোনে।

আমরা সবাই এফ এম ট্রান্সমিটার বানাতে আগ্রহী কিন্তু সম্ভব হয়না , কারণ এটা খুব একটা সহজ নয় ও সঠিক মানের উপকরণ পাওয়া যায়না, তাই আর সার্কিট ডায়াগ্রাম দিয়ে বিরক্ত করলাম না ।

এটা দিয়ে কি কি করা যাবে-

  • ১. ল্যাপটপ/পিসি র সকল গান / অডিও ফাইল সম্প্রচার করা যাবে
  • ২. ক্লাস রুমে এটি চালু করে ক্যাম্পাসের যে কোন স্থান/ক্যান্টিনে বা গাছ তলায় বসে শিক্ষকের লেকচার নিজের মোবাইল ফোনে শোনা যাবে এবং রেকর্ড করা যাবে।
  • ৩. স্বল্প দূরত্বে একাধিক বন্ধুর সাথে ফ্রি কথা বলা যাবে, স্বল্প দূরত্বে অবস্থানরত নিজের আপন জনের সাথে রাত ভর ফ্রি কথা বলা যাবে।( রাতে রেন্জ প্রায় দিগুন হয় )
  • ৪. ক্যাম্পাসের জরুরী যে কোন নোটিশ পরিবেশন করা যাবে।
  • ৫. নিজের লাইভ ভয়েজ সম্প্রচার করা যাবে।
  • ৬. পিকনিক/ শিক্ষা সফরে অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা যাবে। ।
  • ৭. যেকোন বিল্ডিং (১তলা হতে ১২ তলা) এর ভিতর দূদান্ত কাজ করে।

যা যা লাগবে-

১. একটি এফ এম ট্রান্সমিটার মাইক্রোফোন।( যা দেশের সব জেলাতেই ইলেকট্রনিক্স দোকানে পাওয়া যায় মুল্য=১০০-৪০০টাকা )
২. ১টি ট্রানজিষ্টর 2N2219A / 2N3866( যা ঢাকা নবাবপুর ইলেকট্রনিক্স মার্কেটে পাবেন দাম=৩০-৫০টাকা )
৩. ২টা রেজিষ্টর 10K ( যে কোন ইলেকট্রনিক্স দোকানে পাবেন দাম=২-৪টাকা )
৪. ১টি  USB Port Pin ( যে কোন ইলেকট্রনিক্স দোকানে পাবেন দাম=১৫-২০টাকা বা যে কোন ডাটা কেবল/               USB চার্জার এর থেকে নিতে পারেন )
৫.  ১টি টেলিস্কপ এন্টেনা ( এন্টেনা অনেক উচু এবং USB Port Pin এর স্থলে ৯/১২ ভোল্ট ব্যাটারী লাগালে ১ কি:মি রেন্জ হবে )
৬. ষ্টেরিও পিন ( যে কোন ইলেকট্রনিক্স দোকানে পাবেন দাম=৫-১০টাকা ) বা নষ্ট হেডফোন থেকে নিতে পারেন।
৭. ল্যাপটপ/পিসি মাইক্রোফোন ( অপশনাল ) দাম=১০০-২০০টাকা।

যে ভাবে করবেন- চিত্র দেখুন-

একটি এফ এম ট্রান্সমিটার মাইক্রোফোন এর কভার খুলে সার্কিট টি নিতে হবে , সার্কিট এর লাল বৃত্ত ট্রানজিষ্টরটি খুলে 2N2219A / 2N3866 যে কোন একটি লাগাতে হবে(সার্কিট এর এন্টেনা তার ও কয়েলের কাছে যে ট্রানজিষ্টরটি থাকে) ,  এরপর সার্কিট এর লাল বৃত্ত মাইক্রোফোনটি খুলে ঐ স্থানে মাইক্রোফোন+ এ ২টি রেজিষ্টর 10K লাগাতে হবে(গোল মাইক্রোফোন এ ২টা পয়েন্ট থাকে ।যে পয়েন্ট টা সার্কিট এর বডি বা – এ তে লাগানো সেটা- অন্যটা+) । ২টা রেজিষ্টর 10Kর ২মাথায় ২ তার দিয়ে ষ্টোরিও পিন এর পাশের ২ পয়েন্টে লাগাতে হবে, মাইক্রোফোন- হতে তার দিয়ে ষ্টোরিও পিন এর বডি বা বড় অংশে লাগাতে হবে , এই ষ্টোরিও পিনটি ল্যাপটপ/পিসির হেডফোন সকেটে ঢুকবে।সার্কিট এর ব্যাটারী  সংযোগ হতে + ও- পয়েন্ট হতে ২টি তার USB Port Pin এ লাগাতে হবে( ডাটা কেবল/ USB চার্জার এর এক মাথা কাটলে দেখবেন ভিতরে ৪টি তার আছে লাল তারটি + আর সাদা/কাল তারটি – যা সার্কিট এর ব্যাটারী  সংযোগ এ লাগাতে হবে,এটাই সার্কিট এর  পাওয়ার সাপ্লাই। সার্কিট এর এন্টেনা লম্বা তার এর স্থলে ১টি টেলিস্কপ এন্টেনা লাগাবেন( অন্য যেকোন এন্টেনা লাগাতে পারবেন)। সার্কিট এর অন/অফ সুইচ দিয়ে এটি অন/অফ করতে পারবেন। খুব ছোট সুন্দর একটি কেসিং বানিয়ে নিন।  ল্যাপটপ/পিসির ভলিউম এ্যাডযাষ্ট করে নিবেন তাহলে ক্রীষ্টাল ক্লিয়ার সাউন্ড পাবেন। এরপর আপনার মোবাইল ফোনে এফ এম রেডিওতে শোনা যাবে এবং রেকর্ড করা যাবে।ল্যাপটপ/পিসি নষ্ট হবে না  ১০০০০০০%.


অনুপ ভৌমিক

মোবাইলে বাংলা সাইট পড়তে হলে যা করবেন

যারা প্রচুর ঘুড়ে বেড়াতে ভালবাসেন তাদের যাত্রাপথের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট। তার ভেতরে যদি মোবাইলে বাংলা সাইটগুলো ভ্রমণ করা যায় তাহলে তো কথাই নেই। অনেকেই জানেন না মোবাইলে কিভাবে বাংলা সাইট দেখতে হয়। তাদের জন্য এই টিউটোরিয়াল-

১) http://www.opera.com/mini থেকে প্রথমে অপেরা মিনি ব্রাউজারটি ডাউনলোড করে নিন।


২) অপেরা মিনি ওপেন করে এড্রেসবারে লিখুন- opera:config


৩) অপেরা কনফিগার পেজ ওপেন হলে Use bitmap fonts for complex scripts অপশনটি খুঁজে বের করে YES করে সেভ করুন।


তারপর ইচ্ছে মত বাংলা সাইট ভ্রমণ করতে থাকুন।

উইন্ডোজ সেভেনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ খুঁটিনাটি সেটিংস (নতুনদের জন্য)

উইন্ডোজ সেভেনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ খুঁটিনাটি সেটিংস (নতুনদের জন্য)




উইন্ডোজ সেভেন যারা ব্যবহার করেন তারা নিশ্চয় জানেন এর ফিচারগুলো খুবই দারুন। আর নানা রকম সেটিংস এর সমন্বয় যা ইতিপূর্বে এক্সপিতে পাওয়া যায় নি। তবে যারা আগে এক্সপি ব্যবহার করেছেন এবং সেভেনে নতুন তারা ছোট্ট কিছু সেটিংস নিয়ে সমস্যায় পড়েন। এখানে কিছু কিছিু ডিফল্ট সেটিংস আছে যা অনেক সময় নিজের মত পরিবর্তন করা জরুরী। আজকে সেরকম কিছু সেটিংস নিয়ে আলোচনা করবো।



Control Panel ভিউঃ

উইন্ডোজ সেভেনের কন্ট্রোল প্যানেলটি অনেক সমৃদ্ধশালী। এটি ডিফল্টভাবে অপশনগুলো ক্যাটাগরি/গ্রুপ আকারে থাকে। এতে সব অপশন খুঁজে পেতে সমস্যা হয়। চায়লে সব আইকন আমরা শো করাতে পারি। এজন্য স্টার্ট মেন্যু থেকে কন্ট্রোল প্যানেলে যান। উপরে ডানকোণায় Vew by থেকে Large Icon সিলেক্ট করে দেন। এখন থেকে আপনি সবগুলো অপশন দেখতে পাবেন।


স্টার্ট মেন্যুঃ
এক্সপিতে দু ধরনের স্টার্ট মেন্যু থাকলেও সেভেন আছে একটি। এটিকে সুন্দর করা হয়েছে আগের চেয়ে। আর আপনার পছন্দমত সাজানোর জন্য রয়েছে বেশ কিছু অপশন যা এক্সপি থেকে আধুনিক। এজন্য Taskbar এ রাইট ক্লিক করে Properties>Start Menu এ গিয়ে Power Button action এ যান।

সেভেনে সাধারণত Start Menu তে ক্লিক করলে Shut down বাটনে Shut down অপশনটি ডিফল্ট থাকে। আপনি Power Button action থেকে এ অপশনটি পরিবর্তন করতে পারেন।

Privacy এর নিচে দুটি অপশন আছে। (১) Store and Display recently opened prgrams in the Start menu. (২) Store and Display recently opened items in the Start menu and taskbar. এ অপশনগুলো এনাবল থাকলে সম্প্রতি ব্যবহার করা প্রোগ্রামগুলো আপনি স্টার্ট মেন্যুতে এবং  Recent Items এ দেখতে পাবেন।

সেভেনে ডিফল্টভাবে কিছু মেন্যু এনাবল থাকে না। যেমন Recent Items। এজন্য Customize এ যান এবং আপনার যা যা দরকার ওটাতে চেক মার্ক দিন আর যা যা স্টার্ট মেন্যুতে না দেখতে চান তা থেকে চেক মার্ক তুলে দিন। 

আমি Recent Items টাতে টিক মার্ক দিলাম। তাছাড়া আপনি কয়টা Recent Items স্টার্ট মেন্যুতে দেখতে চান তার সংখ্যা দিতে পারেন। চায়লে Use Default Settings এর মাধ্যমে ডিফল্ট সেটিংস সেট করতে পারেন। সবশেষে OK দিন।

টাস্কবার ডিজাইনঃ
সেভেনের টাস্কবার সাধারণত এক্সপির মতই। তবে এটিকে ডানে-বামে, উপরে-নিচে রাখতে পারেন। এক্সপিতে ড্রাগ করে কাজটি করতে হত। এখানে ক্লিক করেই সেটিংসটি করে নিতে পারেন। এ জন্য Taskbar এ রাইট ক্লিক করে Properties>Taskbar এ গিয়ে Taskbar Location On Screen থেকে আপনার পছন্দমত একটি দিন। Apply করে দেখুন। আমি Top দিয়েছি।


টাস্কবারের প্রোগ্রাম পিন/আনপিন করাঃ
সেভেনের টাস্কবারে সাধারণত IE, WMP, My Computer Explorer প্রোগ্রামগুলো Pin করা থাকে। Pin করা মানে প্রোগ্রামগুলো সবসময় ঐ জায়গায় থেকে যাবে যে জায়গায় আপনি পিন করবেন। এমনকি আপনি প্রোগ্রামটি ক্লোজ করলেও ওখানেই থেকে যাবে। এর সুবিধা হল আপনি সবসময় ব্যবহার করেন এমন প্রোগ্রামগুলো পিন করে রাখলে রান করার জন্য বেশি দূরে যেতে হবে না। টাস্কবারে পিন করা থেকে একবার ক্লিক করলেই প্রোগ্রামটি রান হয়ে যাবে।

প্রোগ্রামকে pin করার জন্য খোলাবস্থায় যেকোন প্রোগ্রামের উপর রাইট ক্লিক করে Pin this program to taskbar এ ক্লিক করেন। তাহলে সাথে সাথে সেটি টাস্কবারে pin হয়ে যাবে।

প্রোগ্রামকে Unpin করার জন্য আগে থেকে  Pin প্রোগ্রামের উপর রাইট ক্লিক করে Unpin this program from taskbar এ ক্লিক করেন। তাহলে সাথে সাথে সেটি  Unpin হয়ে যাবে।

আপনি চায়লে পিন থাকা প্রোগ্রামগুলোকে ড্রাগ করে আগে পিছে সাজাতেও পারেন নিচের মত।

Notification Area Icon:
Notification Area Icon বলতে টাস্কবারের ডানকোণায় যে আইকনগুলো থাকে সেগুলোকে বুঝায়। এই আইকনগুলো উইন্ডোজ রান হওয়ার সাথে সাথে রান হয়ে টাস্কবারে অবস্থান নিয়ে নেয়। উইন্ডোজ সেভেনে Notification Area Icon গুলো হাইড হয়ে থাকে কয়েকটি ছাড়া।

আমরা চাইলে এগুলোকে আন-হাইড করতে পারি। এজন্য ছোট্ট তীর চিহ্নের মত চিহ্নটাতে ক্লিক করে Customize এ ক্লিক করুন অথবা Control Panel থেকে Notification Area Icon খুলোন। যে উইন্ডোটি খুলবে তার নিচের দিকে Always show all icons and notification on the taskbar এ চেক মার্ক দিয়ে ওকে দিন।



প্রোগ্রাম আনইনস্টলঃ
এক্সপিতে কনো প্রোগ্রাম আনইনস্টল করতে চায়লে প্রোগ্রামটি সিলেক্ট করলে এর ডানপাশে আইনস্টল অপশনটি থাকে। কিন্তু সেভেনে এ অপশনে একটু বৈচিত্র আনা হয়েছে। তাই এক্সপি ইউজাররা প্রোগ্রাম Uninstall করতে একটু বিপাকে পড়ে যান। সেভেনে কোন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করতে চায়লে Control Panel থেকে Programs and Features এ ক্লিক করুন। যে প্রোগ্রামটি Uninstall করতে চান সেই প্রোগ্রামটির উপর রাইট ক্লিক করলে Uninstall অপশনটি পাবেন। শুধু আনইনস্টল নয় ঐ প্রোগ্রামে Change/Repair সহ যে অপশনগুলো থাকে সেগুলোও পাবেন। তাছাড়া সিলেক্ট করা অবস্থায় উপরেও অপশনগুলো পাবেন। যেটা দরকার করতে পারেন।

AutoPlay মেন্যুঅপশনঃ
অটোপ্লে মেন্যু বলতে সাধারণত সিডি, ইউএসবি বা এধরণের মিডিয়া দিলে যে মেন্যুটা আসে সেটাকে বুঝায়। এক্সপিতে এ অপশনের কারণে যেকোন মিডিয়া প্রবেশ করার সাথে সাথে autorun.inf ফাইলের মাধ্যমে প্রোগ্রাম রান হয়ে যেত (যদিও সেটি বন্ধের অপশনও আছে)। এতে ইউএসবিতে ভাইরাস থাকলে তা ক্ষতিকর ছিল। সেভেনে অটোপ্লে অপশনটা আগের মতই রাখা হয়েছে ঠিকই কিন্তু অটোমেটিক প্লে করে না এক্সপির মত। এতে ভাইরাসের সমস্যাটা মোটামোটি দূর হয়েছে কিছুটা। তারপরও অনেকে অটোপ্লে অপশনটা ডিজেবল করতে চায়। এজন্য Control Panel থেকে AutoPlay তে যান। নিচের মত Use autoplay for all  media and devices থেকে টিক মার্ক তুলে দিয়ে save দিন।


আগের অবস্থায় ফিরে যেতে চায়লে টিক মার্ক আবার দিন।

ডেস্কটপ আইকনঃ
ডেস্কটপের আইকনগুলো Large, Medium, Small তিনভাবে দেখার সুযোগ রয়েছে সেভেনে। এজন্য ডেস্কটপে রাইট বাটন ক্লিক করে View থেকে Medium দিয়ে দেখুন। পছন্দ না হলে Large কিংবা Small ও ট্রাই করতে পারেন। এতে ডেস্কটপের আইকনগুলো বিভিন্নভাবে দেখার সুযোগ পাবেন। ডেস্কটপে কোন আইকন দেখতে না চায়লে Show desktop icons থেকে টিক মার্ক তুলে দিন। এতে ডেস্কটপের আইকন দেখা যাবে না। দেখতে চায়লে আবার টিক মার্ক দিন।

এছাড়া ডেস্কটপে আপনি My Computer, Recyclebin, User’s File, Network, Control Panel  এর আইকনগুলো আনতেও পারেন আবার পছন্দ না হলে বাদও দিতে পারেন। এজন্য ডেস্কটপে রাইটক্লিক করে Personalize এ ক্লিক করুন। নিচের মত উইন্ডো আসবে। ওখান থেকে Change the desktop icons এ ক্লিক করুন।

এবার নিচের ছবির মত Desktop Icons এর নিচে থাকা যেটা যেটা আপনার দরকার তাতে টিক মার্ক দিয়ে Apply>OK দিন।

আপডেট ডিজেবল করাঃ
আপনার উইন্ডোজটা যদি জেনুইন না হয় তাহলে আপডেট অপশনটা বন্ধ রাখতে হবে। না হয় ইন্সটারনেট কানেকশন পাওয়ার সাথে সাথে উইন্ডোজ নিজ থেকে আপডেট হতে শুরু করবে এবং আপনার উইন্ডোজটি অনেক অপশন ডিজেবল হয়ে যাবে। ডিফল্ট সেটিংস এ এটি এনাবল থাকে। আপনি এটি ডিজেবল করে রাখতে পারেন। এজন্য Control Panel থেকে একদম শেষের দিকের অপশন Windows Update এ ক্লিক করুন। নিচের মত আসবে। Change Settings এ ক্লিক করুন।

নিচের ছবির মত সেটিংসগুলো প্রয়োগ করে ওকে দিন।

My Computer Menu bar:
My Computer খুললে এক্সপিতে উপরে দিকে File, Edit, View, Tools এর যে বারটা দেখি সেভেন এটি ডিফল্ট থাকে না। 

তবে চায়লে এটি আনা যায়। এ জন্য My Computer খুলোন। নিচের ছবির মত উপরে বাম দিকে Organize >Layout এ গিয়ে Menu bar ঠিক চিহ্ন দিন। এখন থেকে My Computer খুললে Menu bar টি দেখা যাবে সবসময়।

Action Centre:
Action Centre এ যাওয়ার জন্য Notification Area Icon থেকে Action Centre চিহ্নটিতে রাইট ক্লিক করে Open Action Centre এ ক্লিক করুন। তাহলে Action Centre খুলবে।

ওখানে বেশ কটি অপশন আছে। যেটি দরকার নেই তারউপর থেকে টিক মার্ক তুলে দিন। যেমন আমি তিনটা অপশন ডিজেবল রেখেছি। আপডেট আর ব্যাক আপ। ব্যাক আপটা অনেকটা এক্সপিSystem Restore Option এর মত।

আপনার ইচ্ছা মতো ছবিতে হাসি,দুঃখ এবং ফানি এক্সপ্রেশন ফুটিয়ে তুলুন! (ছবিতো মনের কথাই বলে)

আজকে বেশ মজার একটা সফটওয়্যার নিয়ে হাজির হয়েছি। শুধু মজার বললে ভুল হবে আসলে এটি বেশ কাজেরও। ধরুন আপনার একজন প্রিয়জনের ছবি তুলেছেন। কিন্তু ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন উনার চেহারাটা গোমড়া মুখো হয়েছে। :( বা উনার চেহারায় ফানি এক্সপ্রেশন ফুটিয়ে তুলতে চান বা হাসি হাসি একটা চমৎকার মুখ দেখতে চান। :D তাহলে কি করা যায়? ছবিতো আর মানুষ না যে বললেই কান্না থেকে হাসি মুখ করে ফেলবে। তাহলে উপায়? হ্যা উপায় একটা আছে। আর সেটা হলো

কম্পিউটার কে গতিশিল করার উপায়(1)


কম্পিউটার ব্যবহার করেন। কিন্তু কম্পিউটার এর পরিচরযা জানেন না। আস্তে আস্তে কম্পিউটার হয়ে উঠে ধীর গতির। ভাল ভাবে কাজ করতে পারেন না।আমাদের একটু অলসতার কারণেই কম্পিউটার ধীর হয়। আমরা অল্প কিছু সময় কম্পিউটারকে দিয়ে কম্পিউটার গতিশীল করতে পারি।
আমরা অনেক কাজই কি-বোর্ড এম মাধ্যমে সর্টকাট মারতে চাই। যারা এই সর্টকাট মারতে আগ্রহী তারা একনজর কমান্ডগুলো দেখে নিতে পারেন, হয়তো কাজে আসতে পারে। স্টার্ট মেনু থেকে রান, তারপর প্রয়োজনীয় কমান্ড লিখে এন্টার করুন-

অজানা কিছু সফট

বন্ধুদের সামনে তুলে ধরব সেগুলোর বেশিরভাগই মনে হয় আপনাদের অজানা। আর তাই টাইটেল টাও একটু পরিবর্তন করলাম। যাই হোক, কথা না বাড়িয়ে এ্যাপ্লিকেশানগুলো দেখে নেয়া যাক –

@ ০১. Mitto


আমরা অনেকেই অনেকরকম পাসওয়ার্ড ম্যানেজার ব্যবহার করে থাকি। মিটো হচ্ছে আরেকটি সেফ অনলাইন পাসওয়ার্ড ম্যানেজার। সত্যি বলতে কি, এই প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করলেও আপনি আপনার পাসওয়ার্ড ভূলে যেতে চাইবেন।

@ ০২. Square leaf


স্টিকি নোটের সাথে আমরা সবাই কমবেশি পরিচিত। এটিও একটি সিম্পল ভার্চুয়াল স্টিকি নোটের উইন্টারবোর্ড। আপনার সমস্ত স্টিকি নোটকে আপনার প্রয়োজন মত থরে থরে সাজিয়ে নিতে পারবেন বাস্তবের মতই। তবে বাস্তবের সাথে ফারাক এটুকুই যে এটি দেয়াল থেকে কখনই পড়ে যাবে না।

@ ০৩. We transfer


ছোট বড় অথবা মাঝারী যে কোন সাইযের ফাইল আপনার ফ্রেন্ডেকে সে্ড করতে পারবেন আরো সহজে এই প্ল্যাটফর্মের সহযোগীতায়। এর সাহায্যে ট্রান্সফার করা যাবে ডকুমেন্টস, ভিডিও, অডিও, ফটো এ্যালবাম সহ আরো অনেক ক্যাটাগরীর জিনিসপত্র।

আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে এন্টিভাইরাস ছাড়া ভাইরাস চেনা যায়

আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে এন্টিভাইরাস ছাড়া ভাইরাস চেনা যায় এবং এর থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। তার আগে নিচের ছবিটি দেখুন

গুগল ম্যাপ এ যোগ করুন নিজে এলাকা

বিশ্বের উন্নত দেশ এমনকি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের গুগল ম্যাপ দেখলেও মনের ভেতর হাহাকার খেলে যায়।
কতসুন্দর ওদের ম্যাপ! সবাই মিলে কাজ করে কত নিখুঁত ডিটেইলস দিয়েছে ম্যাপে। এক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি অনেক। প্রধান সমস্যা সম্ভবত বাংলাদেশের ইন্টারনেট স্পিড। ভাষার মাসে চলুন দেশের জন্য কিছু করা যাক।