কম্পিউটার ইন্টারনেট হোক সবার জন্য

শিক্ষা,খাদ্য,সাস্থ্য,ব্যবসায়,রাজনীতি,র্ধম,অর্থনীতি,বাসস্থান সব ক্ষেত্রে চাই কম্পিউটার ইন্টারনেটের ব্যবহার।

ভাই ভাই আই.টি ট্রেনিং ইন্সটিটিউট

ছাত্র,শিক্ষক, কৃষক কম্পিউটার বা ল্যাপটপের ব্যবহার শিখবে এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টা সংযোগ থাকবে। যেখান থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য আদান প্রদান করতে পারবে।

কম্পিউটার ইন্টারনেট ব্যবহারে সাবলিল হতে হবে

ছাত্র,শিক্ষক,অভিভাবক সহ আপামর জনসাধারন নিজের ভালোর জন্য শিখবে এবং উপকৃত হবে।

ব্যবসায়ী তার ব্যবসার জন্য আর বড় ক্ষেত্র পাবে ইন্টারনেট ব্যবহারে

ব্যবসায়ীরা দেশ সহ সারা বিশ্বের বাজারে নিজের পন্যের পরিচিতি ও বিক্রয় সুবিধা পাবে. জানতে পারবে আরো নতুন নতুন ব্যবসার পন্থা।

সহজেই আর্ন্তজাতিক সকল সুবিধা লাভ সম্ভব ইন্টারনেট কম্পিউটার ব্যবহারে

বিদেশী ডাক্তার,উকিল সহ বড় বড় দাতাগোষ্ঠির দেখা এই ইন্টারনেটেই মেলে।

সহজেই আর্ন্তজাতিক সকল সুবিধা লাভ সম্ভব ইন্টারনেট কম্পিউটার ব্যবহারে

বিদেশী ডাক্তার,উকিল সহ বড় বড় দাতাগোষ্ঠির দেখা এই ইন্টারনেটেই মেলে।

সহজেই আর্ন্তজাতিক সকল সুবিধা লাভ সম্ভব ইন্টারনেট কম্পিউটার ব্যবহারে

বিদেশী ডাক্তার,উকিল সহ বড় বড় দাতাগোষ্ঠির দেখা এই ইন্টারনেটেই মেলে।

অনলাইনে ইনকাম সত্যিই সম্ভব !!!

অনলাইনে ইনকাম” শব্দটা শুনলেই বেশীর ভাগ মানুষ এটাকে হাস্যকর বলে উড়িয়ে দেয়। কেউ বিশ্বাসই করতে চায় না যে আসলেই সম্ভব। বন্ধুদের মাঝে যদি কেউ বলে আমি অনলাইনে কাজ করে সত্যি টাকা পেয়েছি তাবে অন্যরা মনে করে সে বানিয়ে বানিয়ে বলতেছে ভাব মারার জন্য। আবার অনেকে হাসাহাসি করে বলে “হাঁ হাঁ হাঁ দোস্ত জানিস ওনা ভার্চুয়াল জগতে ভার্চুয়াল ভাবে টাকার ইনকাম করেছে আচ্ছা তোকে টাকা গুলো কোন ফরমেটে দিলরে – .jgp ফরমেট নাকি .png ফরমেট হাঁ হাঁ হাঁ”
Taka
মানুষ যে কেন বেকার থাকে বুঝি না। কাজ জানলে “বেকার” শব্দটাই হাস্যকর মনে হয়। অনলাইন কাজ করতে কোন সার্টিফিকেটের প্রয়োজন হয় না। শুধু মাত্র ইংরেজি পড়তে পারলে, বুঝতে পারলে আর কাজ জানলে যে কেউ ইনকাম করতে পারে। এখানে বয়সের কোন ভেদ নেই। কিশোর থেকে আঙ্কেল আন্টি বয়সেরও যে কেউ কাজ জানলেই করতে পারবে।
অনলাইনে কাজের মধ্যে রয়েছে – ওয়েব ডেভলপমেন্ট, সফটওয়্যার ডেভলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, ব্লগিং, এফিলিয়েশন, আর্টিকেল রাইটিং ইত্যাদি। এগুলো ছারাও আরও অনেক কাজ আছে যেগুলোর মাধ্যমে মানুষ সফলভাবে ইনকাম করতেছে।
বর্তমানে আমাদের দেশের বহু মানুষ আছে যারা এই অনলাইনের কাজ করে সফল ভাবে টাকা ইনকাম করতেছে। বিশেষ করে আমাদের যুব সমাজের অধিকাংশ ছেলেরা মেয়েরা বেশ সফলতা পেয়েছে এই কর্মে।
আসুন এমনই কিছু মানুষের সাথে পরিচয় হই যারা সফল ভাবে অনলাইনে কাজ করে টাকা ইনকাম করতেছে।
Mahabub Raihan

মাহাবুব রায়হান

কাজের বিভাগঃ এস.ই.ও (Search Engine Optimization)

আমি মূলত ২০০৯ এর শেষের দিকে অনলাইনে কাজের প্রতি আগ্রহি হই। ২০১০ এর মার্চ মাসে oDesk এ একাউন্ট করি। কিছু দিন ঘাটাঘাটি করার পর আমার প্রথম কাজ পাই ২০১০ সালের মে মাসের ৬-৭ তারিখে। তখন থেকে শুরু করে এখনও কাজ করছি। প্রায় দের বছরের বেশি সময় ধরে অনলাইনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করছি।
সবসময় Independent থাকতে পছন্দ করতাম। তাই পছন্দটাকে ধরে রাখতে অনলাইনের কাজকে পেশা হিসাবে নিয়েছি। আমি কুষ্টিয়া এর মোট মফস্বল শহরে বড় হয়েছি। অনেক কষ্ট করে এই পেশাতে এই পর্যন্ত এসেছি। কুষ্টিয়াতে GP Internet দিয়ে কাজ করা লাগত এবং সেখানে যারা অনলাইনে কাজ করত তারা সাধারনত এই সব শেয়ার করতে চাইত না। তাই নিজেকেই কষ্ট করে শিখতে হয়েছে। Buyer রা কাজ দিত সেই কাজ করতে গিয়ে অনেক ঘাটা ঘাটি করতে করতে শিখেছি কাজ গুলো। তাই যারা অনলাইনে কাজ করতে চান তাদের অনুরোধ করবো আপনি যেই বিভাগে কাজ করতে চান সেই বিভাগে ভাল ভাবে কাজ শিখে কাজ করতে আসুন তাহলে আর কাজ পেতে বেশি সময় ও কষ্ট হবে না।
Happy Freelancing
Nahida Jahan

নাহিদা জাহান

কাজের বিভাগঃএস.ই.ও, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট

আমি আমাদের লোকাল মার্কেটের কাজ গুলো বেশি করি। প্রথমে SEO র কাজ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে সম্পূর্ণ Web Development এর কাজ করি।
আমি আগে থেকেই IT Sector এ জরিত তাই আমার কাজ পেতে তেমন একটা সমস্যা হয় নি। ২০০৯ সাল থেকে আমি Online Market Place গুলোতে কাজ করে আসছি।
প্রায় ৩ বছর ধরে কাজ করছি। এখন লোকাল ও ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট মিলে কাজ করি। অনেক সময় দেখা যায় আমার কাজ খুঁজতে হয় না Buyer রা আমাকে খুঁজে।
আমি বরাবরই অনেক একজন মানুষ এবং চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসি। যেহেতু এর কাজের ক্ষেত্রটি আমাদের দেশে একবারেই নতুন তাই এই ক্ষেত্রে আমি আগের থেকেই এই এ নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছি যা অন্য সকল চাকরির বাজার থেকে একটু আলাদা এবং বৈচিত্র্যময়। আমি এই সেক্টরে সফলতার সাথে অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হয়েছি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস আমার মত আরও অনেক মেয়েরা এগিয়ে আসবে এই সেক্টরে।
Masudur Rashid

 মাসুদুর রসিদ

কাজের বিভাগঃ ব্লগিং, এস.ই.ও, এফিলিয়েশন

২০০৮ সাল থেকে অনলাইনে ঘুরাঘুরি করতেছি। আমার প্রথম আয়ের মুখ দেখতে প্রায় ৮ মাস লেগে যায়। ২০০৮ এর আগস্ট থেকে আয় করা শুরু করি।
আমি অনেক কষ্টকরে কাজ শিখেছি। আমি কোন টিচার পাই নাই। আমি আর আমার ভাই জহিরুল ইসলাম মামুন ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করে অনেক আস্তে আস্তে কাজ শিখেছি। আমাদের প্রতিটা কাজ শেখার পেছনে অনেক শ্রম, কষ্ট ও সাধনা লুকিয়ে আছে। ঘরে একটা মাত্র কম্পিউটার আর ইন্টারনেট কানেকশন ভাইয়ের ৩ বন্ধু মিলে শেয়ার করে চালাতাম। মাসে ১০ দিন নেট কাছে পেতাম আমরা দু’ভাই। সেই ১০দিন আজেবাজে কাজে সময় ব্যায় না করে আমরা কিছু জানার পিছনে ব্যায় করেছি। আগে অনেক কষ্ট করেছি বিধায় আজ আমরা দু’ভাই ই সফলতার সাথে কাজ করে যাচ্ছি।
এখনো প্রতিদিন ই কোন না কোন বিষয় শেখার প্রতি সময় ব্যায় করি। নিজের স্কিল বারানোর জন্য আমি অনেক শ্রম দিয়েছি, দিচ্ছি এবং দেব।
Taher Chowdhury Sumon

তাহের চৌধুরী সুমন

কাজের বিভাগঃ ব্লগিং, এস.ই.ও, এফিলিয়েশন

২০০৯ সালের শুরুর দিকে মিগে চ্যাট করার মাধ্যমেই ইন্টারনেট এর সাথে প্রথম পরিচয় ঘটে আমার। তার বেশ কিছু দিনের মাথায় ই শুরু করেছিলাম ইন্টারনেট জগতের বিশাল প্লাটফর্ম, যা সরাসরিই আমি শুরু করি ব্লগিং দিয়ে।
শুরু দিকে আমার অনলাইনে আয়ের একমাত্র উৎস ছিলো ব্লগে গুগলের এডসেন্স বসিয়ে আয় যা আস্তে আস্তে প্রফেশনাল ব্লগিং এর রুপ নেয়। এডসেন্স থেকে আয় করতে চাইলে ব্লগে হিউজ ভিজিটর আবশ্যক আর অরগানিক ওয়েতে ভিজিটর আনতে এস.ই.ও জনতেই হবে। তাই ব্লগিং এর জন্য এস.ই.ও শিখা শুরু করি। আস্তে আস্তে নিজেকেকে এস.ই.ও ‘র এডভান্স ফিল্ডে সুইচ করতে থাকি। পরে আমার ইনকাম সোর্সকে ডাইভারসিফাই করতে শুরু করি এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে।
আসলে সত্যি কথা বলতে কি একেবারে খুবই কম সময়ে আমি অনলাইনে সফল হয়েছিলাম।। প্রথম কারন হিসাবে আমি বলবো সঠিক সময়ে সঠিক গাইড লাইন যা পেয়েছিলাম খুব কাছের বন্ধু প্রতিষ্ঠিত ব্লগার মাসুদুর রশিদ এর কাছ থেকে। বন্ধু মাসুদের সাফল্য দেখেই অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম, ওর কাছ থেকেই ব্লগিংয়ের অ-আ-ক-খ শেখা। ওর সাফল্য দেখে মনে হত, আমিও চেষ্টা করলে একদিন সফল হবোই। আর সবচেয়ে বড় যে ব্যাপারটা বিশেষ করে আমার ক্ষেত্রে কাজ করেছে তা হচ্ছে পড়াশুনার পাশাপাশি নিজেকে আত্বনির্ভরশীল হিসাবে গড়ে তোলা এবং নিজে নিজে ই কিছু করে দেখনো। আর এজন্য আমি প্রথম দিকে গুগলের সার্চ ইঞ্জিনকে কাজে লাগিয়ে নিজে নিজেই অনেক অনেক স্ট্যাডি করেছি। তাই সফলতা আসতেও খুব বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয়নি। 

Sojib Rahaman

সজিব রহমান

কাজের বিভাগঃ ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও এস.ই.ও

আমি ২০০৭ এর শেষের দিকে অনলাইন জগতে বিচরন শুরু। ২০১০ পর্যন্ত দীর্ঘ ২ বছরেরও বেশি কোন আয় ছাড়াই শুধু কাজ শিখার পিছনে সময় দিয়েছি।
আমি এখন মূলত ওয়েব ডেভেলপার হিসাবে কাজ করছি। তবে আমার প্রথম আয় এর উৎস ছিল ব্লগিং ও এসইও । এখন ও এসইও থেকেও আয় করছি। আমি গত দেড় বছর ধরে গুগল আডসেন্সে ও ফ্রীল্যান্সিং থেকে আয় করছি। 
ছোটবেলা থেকেই ইন্টারনেট এর উপর অনেক ঝোঁক ছিলো,কিন্তু নিজের কম্পিউটার না থাকার কারনে বেশ কষ্ট করে সাইবার ক্যাফে বা বন্ধুদের কম্পিউটার এ বসে বসে অনলাইন ঘাঁটা ঘাটি শুরু করি। আসলে তখন কিন্তু আমার কোন আয়ের চিন্তা ছিল না।চিন্তা ছিল যে কিভাবে আমি কাজ শিখব।সেই চিন্তা নিয়েই বিভিন্ন ফোরাম, ব্লগ ইংরেজি ওয়েব সাইট ভিজিট করে করে কাজ শিখেছি, টানা ২ বছর কাজ শিখেছে প্রতিদিন ১২-১৫ ঘণ্টা সময় ব্যয় করতাম এর পিছনে। তাই সবার উদ্দেশে একটি কথা সেটা হল টাকার পিছনে ছুটার জন্য কাজ শিখবেন না। কাজ শিখুন কাজ শেখার জন্য, তখন দেখবেন টাকাই আপনার পিছনে ছুটছে। ধন্যবাদ।
Ariful Islam Shaon

 আরিফুল ইসলাম শাওন

কাজের বিভাগঃ ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ব্লগিং

২০০৬ থেকে কাজ শিখা শুরু করছি। দুটি কম্পিউটার কোর্স করছিলাম এগুলো দিয়ে অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে তেমন প্রভাব ফেলতে পারে নাই। ফ্রিলেন্সিং মার্কেট প্লেসে অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে গেলে প্রতিনিয়তই কাজ শিখাতে হয়। তাই আমি এখনও শিখার উপরেই আছি।
বর্তমানে আমি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ব্লগিং থেকে আয় করছি। ২০০৮ এর শেষের দিক থেকে এখন পর্যন্ত নিয়মিত ভাবে আয় করছি। ফ্রীলান্সারদের আয়ের বেপারটা সম্পূর্ণ সময় এবং কাজের পরিসীমার উপরের নির্ভর করে। যত বেশি দক্ষ এবং দীর্ঘ সময়ের কাজ তত বেশি আয়।
ফ্রিলান্সিং এ আমার শুরুটা হয়েছিল অনেকটা নাটকীয়তার মাঝে। এসএসসি পাশ(২০০৬ সালে) করার পরের ১টি বছর ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে আমাকে বাধ্য হয়েই পড়াশুনা থেকে দূরে থাকতে হয়েছে। কিন্তু আমার লক্ষ ছিল পড়াশুনা থেকে দূরে থাকলেও আমি যেন অন্য কিছুতে সময়গুলোকে কাজে লাগাতে পারি। তাই সময়গুলোকে কাজে লাগাতে ২০০৬ এর মাঝামাঝি সময় থেকে টানা ২০০৭ এর শেষ পর্যন্ত টানা দুটি কম্পিউটার কোর্স করি। এবং সাথে ইন্টারনেটে আয় কিভাবে করে সেই খোঁজ করতে থাকি। সেই সময় হয়তো আমার আশেপাশে হাতে গুনা কয়েকজন ছাড়া তেমন কেউ ইন্টারনেটে আয় করতেন না বা ব্যাপারটি জানতেনও না। কোন ভাবে তাদের ব্যাপারে জানতে পারি এবং তাদের সাথে যোগাযোগ করে কাজের ধরন জেনে নিয়ে কাজ শুরু করেছিলাম। সাথে চলছিল আমার কম্পিউটার শেখা। দুটো জিনিস একই প্লাটফর্মে অনেকটা আনন্দ নিয়েই করতাম।
Billah Mamun

বিল্লাহ মামুন

কাজের বিভাগঃ এস.ই.ও, ব্লগিং

ইন্টারনেটের সাথে পরিচয় ২০০৭ এর মাঝামাঝি সময়ে। টেকটিউনস সহ বাংলা ব্লগগুলোতে নিয়মিত ব্রাউজিং আর ইন্টারনেট ঘুরাঘুরি করে ইন্টারনেট জগতটা সম্পর্কে ভালো একটা ধারণা হয়েছিলো।
প্রথম দিকে সার্চ ইন্জিন অপটিমেজশন নিয়ে ঘাটাঘাটি করি শুধু শিখার উদ্দেশ্যে। ২০১০ এর প্রথম দিকে এসে এডসেন্স এবং SEO এই দুইটা টার্মের ব্যাপারে বেশ আগ্রহী হয়ে এই দুইটা টার্ম ভাল ভাবে রপ্ত করি।
এখন আমার কাজ বা ইনকাম বলতে এডসেন্স এবং SEO এই দুটি যাকিনা ব্লজ্ঞিং এর মাধ্যমে করে থাকি। ইনকামের শুরুটা হয় ২০১০ এর শেষের দিক থেকে।
আমার অনলাইনে সফল হবার পিছনে বাংলা ব্লগগুলোর অবদান অসামান্য। একসময় ঘন্টার পর ঘন্টার ব্লগগুলোতে দিয়েছি বিশেষ করে টেকটিউনস এ । এই ব্লগগুলো না থাকলে হয়তো এইসব ব্যাপার এত সহজে খুঁজে পাওয়া যেতো না । মাঝে মাঝে ভাবতাম যে অকারণে নেটে এত সময় কেন দিচ্ছি কিন্তু পরে কোন উত্তরটা বুঝতে পারলাম। কিছুই অকারনে নয় সেদিনের সেই সময়গুলো আজকে নতুন পথ দেখাচ্ছে আমাকে। সম্পূর্ণ ইন্টারনেট জগত সম্পর্কে ধারণা আর গুগল সার্চিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার এতে সহজে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার অবস্থানটা ঠিক কোথায় আছে। ব্যক্তিগতভাবে বলতে পারি অনলাইনে সফল হবার জন্য ধৈর্য্য অনেক জরুরি। অনেকেই হাল ছেড়ে দেয় কিন্তু একটা নির্দিষ্ট টার্গেটে আপনাকে এগিয়ে যেতে হবে তবেই আগ্রহ এবং উন্নতি দুইটাই বাড়তে থাকবে।
Bithy Akhter

 বিথী আক্তার

কাজের বিভাগঃ গ্রফিক্স ডিজাইন

জীবনে প্রথম  কম্পিউটারের মালিক হয়েছি ২০০৪ সালে। তখন থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত শিখছি। শিখার কোন শেষ নেই।
বেশিরভাগ গ্রাফিক্স ডিজাইন  নিয়েই কাজ করছি …এটা কেবল আমার সখের বসে করা । বলা যায় সখ থেকে আয়। এছাড়াও ওয়েব ডেভলোপমেন্ট এর কাজেও আছি।
freelancing এর  ব্যাপারটা মাথায় ছিল ৫/৬ বছর আগে । নানান বাঁধায় সেটা আর সম্ভব হয় নাই। এখন ১ বছর ধরে সফল ভাবে কাজ করে অর্থ আয় করতে পারছি। ফুল টাইম জব এর পাশাপাশি কম্পিউটার সায়েন্স এ অনার্স এ পড়ছি আর গৃহিণী বলে রান্না-বান্নার পাশাপাশি কেবল গ্রাফিক্স ডিজাইন এর উপর কাজ করে পার্টটাইম ইনকামটা করছি।
আসলে আমাদের দেশের অনেক মেয়েরা এখনও অনেক কিছু ফ্রী ভাবে করতে পারে না। আমাকেও প্রথম প্রথম শত বাঁধার ভেতর থেকে কাজ শিখতে হয়েছে। আমার কাজ শেখার প্রধান উপকরণ ছিল দেশি বিদেশি বিভিন্ন ভিডিও টিউটোরিয়াল । আসল কথা হল মনের ইচ্ছা থাকলে হাজার বাঁধা অতিক্রম করা সম্ভব ।
Eunus Hosen

 ইউনুস হোসেন

কাজের বিভাগঃ ওয়েব ডেভলপমেন্ট

কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহার করা শুরু করি ২০০৮ সাল থেকে। সেই থেকেই অনলাইনে পথ চলা।
বর্তমানে আমি মূলত oDesk এ ওয়েব ডিজাইনার এবং ডেভেলপার হিসাবে কাজ করে ইনকাম করছি।
২০০৮ থেকেই ব্লগিং করি। তখন থেকে শখের বশত ব্লগ ডিজাইন করতাম। কিছুদিনের মধ্যেই এই কাজটাকে খুব উপভোগ করা শুরু করি। এরপর গুগল এর সাহায্য নিয়ে আরও এডভান্স লেভেলে কাজ শিখার চেষ্টা করলাম। ২০১০ এর মাঝামাঝি এক বন্ধুর কাছ থেকে oDesk এর খোঁজ পাই এবং পরে সেই বন্ধুর কথায় oDesk এ একাউন্ট খুলি ও কিছু পরীক্ষা দেই। কাজের জন্য বিড করা হয়নি তবুও হঠাৎ করেই একদিন oDesk থেকে একটা কাজের ইন্টারভিউর জন্য ইমেইল পাই। সেটাই ছিল ফ্রিলান্সার হিসেবে আমার প্রথম কাজ। এর পর থেকেই oDesk এ ওয়েব ডিজাইনার এবং ডেভেলপার হিসেবে কাজ করছি।
Jakir Hossain

 জাকির হোসাইন

কাজের বিভাগঃ ওয়েব ডেভলপমেন্ট

ইন্টারনেট নেওয়া হয়েছে ২০১০ সালে আমার পড়ালেখার সহায়ক হিসেবে। আর ইন্টারনেট এর কল্যানে বিভিন্ন বাংলা ব্লগ গুলো ঘোরা হতো অনেক। সাথে ইংরেজী রেফারেন্স সাইট গুলো।
প্রথম প্রথম আমি আয়ের জন্য চিন্তা করি নি। বা আয়ের জন্য যে শিখব তাও চেষ্টা করি নি। ২০১১ সালের দিকে এসে আয়ের জন্য চেষ্টা করছি এবং যা যা দরকার তা শিখে নিয়েছি। আর এ ক্ষেত্রে আমার আগের শেখা গুলোও কাজে লেগেছে। আমি ওয়েব ডেভলপমেন্টের কাজ করি এবং এ ক্যাটাগরিতে কাজ করেই টাকা ইনকাম করছি।
আমি ৬ মাসের মত অনলাইনে ফ্রীল্যান্সিং করছি। এখনও করতেছি। অনলাইনে আসার কথা প্রথমেই বলছি আমার লেখা পড়ার সহায়ক হিসেবে অনলাইনে আসা। আর ফ্রীল্যান্সিং এ আসা হচ্ছে টাকা রুজি কারার জন্য। বলতে গেলে দুটোতেই আমি খুশি।
Mahbub Alam

 মাহবুব আলম

কাজের বিভাগঃ এস.ই.ও

ক্লাশ সেভেন থেকে সাইবার সেন্টারে ইন্টারনেট ব্যবহার করা শুরু হয়। ২০০৮ সালের শেষ দিকে টেকটিউনস সাইটের ঠিকানা পাই। শখের বশত টেকটিউনসে এস.ই.ও নিয়ে চেইন টিউন করার সময় এটি সম্পর্কে ব্যাপকভাবে আগ্রহ জন্মে এবং তা নিয়ে কাজ করা শুরু করি। প্রথমে একটি ফ্রি ব্লগ সাইট বানিয়ে তার এস.ই.ও করি এবং ভালো ফলাফল পাত্তয়ার পর থেকে এটি নিয়ে বর্তমানে সময় কাটাচ্ছি।
এস.ই.ও কাজ করে আমি ব্যক্তিগতভাবে বেশ কিছু অর্থ উপার্জন করেছি। তবে এজন্য আমাকে প্রথম তিন মাস সময় ব্যয় করতে হয়েছে কোন প্রকারের অর্থের আশা ছাড়াই। গত ছয় মাস ধরে প্রতিমাসে শুধুমাত্র এডের মাধ্যমে বেশকিছু টাকা আয় করেছি নিয়মিত ভাবে।
ইন্টারনেটে কাজ করার জন্য হাতে কলমে কারো কাছ থেকেই শিক্ষা পাইনি। সম্পূর্ণ নিজের চেষ্টাতেই এ পর্যন্ত আসা। লেখালেখি করতে গিয়ে মূলত আগ্রহ জন্মে কাজের প্রতি। চাকুরির প্রতি তেমন ঝোক নেই। কেননা সেখানে কোন স্বাধীনতা নেই। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে গেলে নিজের ইচ্ছে মতই করা যায়। ইচ্ছে আছে অনলাইনেই নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার। আর একটি কাজ করতে গেলে অবশ্যই ভালো মত জেনে বুঝে করা উচিত। এতে করে পরবর্তীতে আরো কাজ পাত্তয়া সহজ হয়।

কষ্ট করলে সফলতা আসবেই। একদিন আগে বা একদিন পরে সফলতা আসতে বাধ্য। তবে অনলাইনে কাজ করতে হলে ৩টি গুণাবলী একজন মানুষের মধ্যে থাকাটা জরুরীঃ-
  • অনেক ধৈর্যশক্তি।
  • প্রচণ্ড শিখার ইচ্ছা।
  • কাজ করার মনমানসিকতা।

নতুনদের জন্য কিছু কথা

  • যারা নতুন ভাবে নিজেকে ফ্রিল্যান্সার হিসাবে গড়ে তুলতে চান। তারা এই ক্ষেত্রে আসার আগে ভাল মত নিজেকে জানুন। আপনার মন কোন বিভাগের কাজ গুলোকে বেশি পছন্দ করে। যেই কাজে মন বসবে না সেটাতে ক্যারিয়ার গড়ার চেষ্টা করবেন না। এতে ফলাফল বিপরীত হতে পারে।
  • ফ্রিল্যান্সার হিসাবে যে বিষয়ে ক্যারিয়ার গড়তে চান সেই বিষয়ে খুব ভাল ভাবে শিখে তারপর কর্মক্ষেত্রে যোগদান করবেন।
  • শিখার কোন শেষ নেই তাই কাজ শিখার পরও ওই বিষয়ে নিয়মিত গুগল সার্চ করতে থাকুন। ওই বিষয়ে নিয়মিত আপডেট নিতে থাকুন।
  • যখন কাজ শিখবেন তখন “ইনকাম করব, ইনকাম করব” এমন টার্গেট না রেখে “ভাল ভাবে শিখব, ভাল ভাবে শিখব” এমন টার্গেট রাখুন।
Happy Freelancing…

সবার জন্য উন্মুক্ত ইংরেজিতে আপনার দক্ষতা বৃদ্ধির

 
ইন্টারনেটের মাধ্যমে সহজ পদ্ধতিতে ইংরেজি প্রশিক্ষণের এক ব্যতিক্রমধর্মি উদ্দ্যোগ গ্রহন করেছে ভাই ভাই আই,টি ট্রেনিং ইন্সটিটিউট। সমাজের সর্ব স্তরের মানুষের জন্য যা উন্মুক্ত থাকবে।
ইংরেজিতে আপনার দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য আমরা শুরু করছি চমৎকার কিছু ইংরেজি কোর্স।
ইন্টারনেটে বিনামূল্যে রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই এই কোর্সগুলোতে অংশ নিতে পারবেন।

যে কোন দেশের ভিসা চেক

সৌদি আরব সহ যে কোন দেশের ভিসা চেক ব্যাপারই না!

  • সিঙ্গাপুরের আইপিও চেক করুন এখান থেকে
  • সৌদি আরবের ভিসা চেক এখান থেকে করুন
  • দুবাইয়ের ভিসা চেক তার পর  Enquiry Services এ যান  then work permit Info
  • তানজানিয়া
  • www.tanzania.go.tz
  • কাতার
  • http://www.moi.gov.qa/site/english
  • কুয়েত
  • www.moi.gov.kw
  • পাকিস্তান
  • http://www.moitt.gov.pk/
  • সৌদি আরব
  • http://www.moi.gov.sa
  • দুবাই/আরব আমিরাত
  • www.moi.gov.ae
  • মিশর
  • http://www.moiegypt.gov.eg/english/
  • বাংলাদেশ
  • www.moi.gov.bd
  • সাইপ্রাস
  • http://moi.gov.cy/
  • ১০নেপাল
  • http://www.moic.gov.np/
  • ১১আলবেনিয়া
  • http://www.moi.gov.al/
  • ১২জামবিয়া
  • http://www.moi.gov.gm/
  • ১৩জর্দান
  • http://www.moi.gov.jo/
  • ১৪ইন্ডিয়া
  • http://labour.nic.in/
  • ১৫কেনিয়া
  • www.labour.go.ke/
  • ১৬ইটালী
  • http://www.labour.gov.on.ca/english
  • ১৭সিংগাপুর
  • www.mom.gov.sg/
  • ১৮গ্রীস
  • http://www.mddsz.gov.si/en
  • ১৯শ্রীলংকা
  • http://www.labourdept.gov.lk/
  • ২০দক্ষিণ আফ্রিকা
  • www.labour.gov.za/
  • ২১ইরান
  • http://www.irimlsa.ir/en
  • ২২গানা
  • http://www.ghana.gov.gh
  • ২৩তাইল্যান্ড
  • www.mfa.go.th
  • ২৪বাহরাইন
  • www.mol.gov.bh
  • ২৫ভূটান
  • www.molhr.gov.bt/
  • ২৬কলমবিয়া
  • www.labour.gov.bc.ca/esb/
  • www.gov.bc.ca/citz
  • ২৭কানাডা
  • www.labour.gov.on.ca/english/
  • www.cic.gc.ca
  • ২৮বারবাডোস
  • www.labour.gov.bb/
  • ২৯কোরিয়া
  • www.moel.go.kr/english
  • ৩০জাপান
  • www.mhlw.go.jp/english/
  • ৩১সাইপ্রাস
  • http://www.mfa.gov.cy
  • ৩২ভিয়েতনাম
  • english.molisa.gov.vn/
  • ৩৩নিউজিল্যান্ড
  • www.dol.govt.nz/
  • ৩৪নামিবিয়া
  • www.mol.gov.na/
  • ৩৫মালদ্বীপ
  • mhrys.gov.mv/
  • ৩৬মায়ানমার
  • www.mol.gov.mm/
  • ৩৭লেবানন
  • http://www.labor.gov.lb/
  • ৩৮পোল্যান্ড
  • www.mpips.gov.pl/en
  • ৩৯ইংল্যান্ড
  • www.ukba.homeoffice.gov.uk
  • ৪০বুলগেরিয়া
  • http://www.mlsp.government.bg/en
  • ৪১আমেরিকা
  • www.dvlottery.state.gov/ESC
  • http://www.dol.gov/
  • ৪২স্পেন
  • www.mtin.es/en
  • ৪৩ইউক্রেইন
  • http://www.mlsp.gov.ua
  • ৪৪উগান্ডা
  • http://www.mglsd.go.ug
  • ৪৫পেলেস্তাইন
  • www.mol.gov.ps/
  • ৪৬ব্রুনাই
  • http://www.labour.gov.bn/
  • ৪৭ইয়ামেন
  • http://www.dol.gov/
  • ৪৮নেদারল্যান্ড
  • http://english.szw.nl/
  • ৪৯জামবিয়া
  • www.mlss.gov.zm
  • ৫০অষ্ট্রেলিয়া
  • http://www.workplace.gov.au/
  • ৫১জিমবাবুয়ে
  • http://www.dol.gov
  • ৫২ফিলিফাইন
  • www.dole.gov.ph/
  • ৫৩মালয়েশিয়া
  • www.mohr.gov.my
  • ৫৪রাশিয়া
  • http://www.labour.gov.on.ca

or
for qutar

for austratia

আপনার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হবে

অনেক কারনেই আমাদের উইন্ডোজ নষ্ট হয়ে যায়। ফলে কয়েক ঘন্টা ব্যায় করে উইন্ডোজ এবং অনান্য এ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনষ্টল করতে হয়। কিন্তু কয়েক মিনিটেই যদি উইন্ডোজসহ সকল এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করা যায় তাহলে কেমন হয়! হিরেন বুট সিডি দ্বারা আপনি কয়েক মিনিটেই উইন্ডোজসহ উক্ত ড্রাইভে ইনষ্টল করা সকল এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করতে পারেন। এজন্য উইন্ডোজের ড্রাইভ ইমেজ করে রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে তা রিস্টোর করলেই হবে। Click This Link থেকে ৯৫ মেগাবাইটের ফ্রি সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে আনজিপ করে সিডিতে রাইট করুন। আর হিরেন বুট সিডির বিস্তারিত তথ্য (সকল দরকারি টুলসের বর্ণনা) পাওয়া যাবে http://www.hiren.info/pages/bootcd এই সাইটে।
ইমেজ তৈরী করা: এখন একটি ড্রাইভে নতুন করে উইন্ডোজ ইনষ্টল করুন এবং দরকারী সকল এ্যাপলিকেশন, ড্রাইভার ইনষ্টল করুন (পূর্বে ইনষ্টল করা থাকলেও হবে)। এরপরে এবার সিডিটি প্রবেশ করিয়ে সিডি থেকে বুট করুন। তাহলে Hiren’s All in 1 BootCD আসবে যেখানে কীবোর্ড দ্বারা Disk Clone Tools… নির্বাচন করে এন্টার করুন। পরবর্তী স্ক্রিন থেকে Acronics Image Enterprise Server নির্বাচন করে এন্টার করলে কিছুক্ষণের মধ্যে গ্রফিক্যাল মুডে Acronics Image Enterprise Server উইন্ডো আসবে, যেখানে মাউস ব্যবহার করা যাবে।
এবার Create Image এ ক্লিক করে Next করুন তাহলে হার্ডড্রাইভগুলো দেখা যাবে। ধরি C: ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা আছে এবং আপনি C: ড্রাইভ ইমেজ করতে চাচ্ছেন। তাহলে C: ড্রাইভ নির্বাচন করে Next করুন এবং Information মাসেজ আসলে Ok করুন। এবার যে ড্রাইভে ইমেজটি সেভ করতে চাচ্ছেন সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে ফাইলের নাম লিখে Next করুন। এখন Create Image Mode উইন্ডো থেকে Create the full backup Image Archive অপশন নির্বাচিত রেখে Next করুন এবং Image Archive Splitting উইন্ডোতে Automatic অপশন রেখে Next করুন এবং Compression Level উইন্ডোতে এ Maximum (এতে ইমেজের সাইজ কমে যাবে কিন্তু তৈরী এবং ইনষ্টল করতে একটু বেশী সময় লাগবে, আর Normal নির্বাচন করলে ইমেজ সাইজ বড় হবে এবং সময় কম লাগবে।) নির্বাচন করে Next করুন। এরপরে Image Archive protection এ ইচ্ছা করলে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন। এবার Next করে Image Archive Comments Next করুন। এখন Proceed বাটনে ক্লিক করলে ইমেজ তৈরী হবে।
ইমেজ রিস্টোর করা: যখন আপনার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হবে তখন এই ইমেজটি রিস্টোর করে দিলেই হবে। আপনি যে ড্রাইভে ইনষ্টল করবেন সেই ড্রাইভ ফরম্যাট করতে হিরেন বুট সিডি থেকে Partition Tool থেকে Partition Magic Pro 8.05 এর মাধ্যমে ড্রাইভটিকে ফরম্যাট করতে পারেন।
ইমেজটি রিস্টোর করার জন্য পূর্বের নিয়মে গ্রফিক্যাল মুডে Acronics Image Enterprise Server উইন্ডো আনুন। এবার Restore Image এ ক্লিক করে Next করুন এবং Image Archive Selection উইন্ডো থেকে আপনার তৈরী করা ইমেজ নির্বাচন করে Next করুন। এবার Verify Archive Before The Restoring উইন্ডো থেকে No. I do not want to verify নির্বাচিত রেখে Next করে Partition or Disk to Restore থেকে Disk নির্বাচন করে Next করুন। এবার যে ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল করতে চান সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে Restore Partition Type উইন্ডো থেকে পার্টিশন (সি ড্রাইভ হলে প্রাইমারী, আর অনান্য ড্রাইভ হলে লজিক্যাল) নির্বাচন করে Next করুন এবং Restore Partition Size উইন্ডো থেকে ডিফল্ট রেখে Next করুন। এবার Next Selection এ No I do not image করে Proceed বাটনে ক্লিক করলে নির্দিষ্ট ড্রাইভে কয়েক মিনিটের মধ্যে সবকিছু হুবহু রিস্টোর হয়ে যাবে।
এবার নতুন উইন্ডোজটি চালু করে দেখুন সকল এ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনষ্টল অবস্থায় আছে।

এনড্রয়েড অ্যাপ

১. ONOVO

মাসে কত টাকার আর কত মেগাবাইট ইন্টারনেট ইউজ করলেন তার হিসাব রাখে। যারা ইন্টারনেটের বিল নিয়ে চিন্তিত বা খুব হিসাব করে মোবাইলে ইন্টারনেট করেন তাদের জন্য।

ডাউনলোডঃ Click This Link

২. Juice Defender

এন্ড্রয়েড নিয়ে সবার কমন সমস্যা যে খুব তারাতারি ব্যাটারির চার্জ শেষ হয়ে যায়। এন্ড্রয়েড ফোন দেখা যায় যখন তখন ইন্টারনেট, ওয়াইফাই এ কানেক্ট হয়ে বসে থেকে নিজেই চার্জ খেয়ে ফেলে। এই এপ দিয়ে, ফোনের চার্জ অযথা নষ্ট হওয়া থেকে বাচানো যায়। ঠিক মতো মডিফাই করলে ব্যাটারি লাইফ দেড় থেকে দুই গুন বাড়ানো সম্ভব।

ডাউনলোডঃ Click This Link

৩. Kingsoft Office

ফোনে ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট ফাইল নিয়ে কাজ করতে চাইলে...

ডাউনলোডঃ Click This Link

৪. ES Task Manager

ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকা অপ্রয়োজনীয় এপ বা সার্ভিস বন্ধ করার কাজে খুবই উপকারী।

ডাউনলোডঃ Click This Link

৫. AppInstaller

নিজে আলাদা কোন এপ তৈরি করে বা ডাউনলোড করে চালাতে চাইলে এই এপ দিয়ে ইন্সটল করা যায়।

ডাউনলোডঃ Click This Link

৬,৭. Camera 360 Ultimate

ফটোগ্রাফির এপ। নানা রকম ফিল্টারে সমৃদ্ধ। এটা পছন্দ না হলে Instagram ও ব্যবহার করতে পারেন।

ডাউনলোডঃ Click This Link ,

Instagram link : Click This Link

৮. Expense Manager

মাসে হাতখরচের হিসাব রাখার জন্য অনেক কাজের অ্যাপ

ডাউনলোডঃ Click This Link

৯. ড্রপবক্স

ফাইল শেয়ারিং (ফোন, কপিউটার, গুগল ডক্স, ফেসবুক, এবং আরো অনেক মিডিয়ার মধ্যে) এর জন্য খুবই কাজের অ্যাপ ।

ডাউনলোডঃ Click This Link

১০. Stumbleupon

ব্রাউজিং এর জন্য। আপনার কি কি টপিক পছন্দ তার একটা লিস্টে টিক দিয়ে দিবেন (যেমন, ইতিহাস, ধর্ম, বিজ্ঞান, শেয়ারট্রেডিং এইরকম ১০০+ অপশন) আর এই এপ সেইসব টপিকে জনপ্রিয় সাইট গুলা আপনাকে দেখাতে থাকবে...
ডাউনলোডঃ Click This Link

নারি নক্ষত্র ইন্টারনেট স্পীড এর

উইন্ডোজ সাধারনত বাই ডিফল্ট কিছু ইন্টারনেট স্পীড সংরক্ষন করে রাখে উইন্ডোজ আপডেট এবং spyware checks টাইপের কাজের জন্য।আপনি চাইলে এই সংরক্ষিত স্পীড আপনার ব্রাউজিং গতি বাড়ানোর কাজে লাগাতে পারেন।
এই জন্য নিচের লাইন গুলো অনুসরন করুনঃ
> Start-> Run-> এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন
> Expand করুন computer configuration; expand করুন Administrative Templates
এবং expand করুন Network
> QoS Packet Scheduler এর উপর মাউস একবার ক্লিক করুন
> Limit Reservable Bandwidth এ ডাবল ক্লিক করুন , enabled box টিক করুন
> Bandwidth limit এর ঘরে ০ লিখে ওকে করুন
এখন restart করে দেখবেন ব্রাউজিং গতি কিছুটা হলেও বেড়েছে

LAN speed বাড়িয়ে নিনঃ
LAN এ যুক্ত কোন কম্পিউটার এর গতি কমিয়ে দেয় রিমোট কম্পিউটার সিডিউল টাস্ক।এটি বন্ধ করে LAN এর গতি বাড়াতে হলে ---
রেজিস্ট্রি এডিটর অপেন করুনঃ Start Menu > Run এ গিয়ে regedit লিখে এন্টার চাপুন
> expand করুন HKEY_LOCAL_MACHINE > Software > Microsoft.>Windows
> expand করুন CurrentVersion> Explorer > RemoteComputer > NameSpace
> NameSpace এ "{2227A280-3AEA-1069-A2DE-08002B30309D}" এবং
"{D6277990-4C6A-11CF-8D87-00AA0060F5BF}" লেখা দুটি ফোল্ডার দেখতে পাবেন। এর প্রথমটা প্রিন্টার শেয়ারিং আর পরেরটা remote scheduled tasks এর কাজ করে। remote scheduled tasks রিমুভ করতে হলে দ্বিতীয় ফোল্ডারটির উপর রাইট ক্লিক করে ডিলিট করে দিন। remote shared printers নিয়ে যদি আপনার কোন কাজ না থাকে তাহলে একই ভাবে এটি ও ডিলিট করে দিন।
এতে LAN speed এর সাথে সাথে কিছু ব্রাউজিং স্পীড ও বাডবে।
আপনি যদি LAN এর সাথে যুক্ত না থাকেনঃ
কম্পিউটার এ tcp/ip এর সাথে আরো কিছু প্রোটকল থাকে। আপনার কম্পিউটার যদি লোকাল শেয়ারিং এ না থাকে তাহলে এই প্রোটকল গুল শুধুই ব্রউজিং গতি কমিয়ে রাখে। এই প্রোটকল disable কর দিতে পারেন এই ভাবেঃ
Control Panel এ গিয়ে Network Connections অপেন করুন। আপনার active local area connection অপেন করুন, Properties এ গিয়ে tcp/ip ছাড়া বাকি অপ্রয়জনীয় প্রোটকল গুল uncheck করে দিন। এতে কম্পিউটার এর নিরাপত্তা ও বাড়ে।
OpenDNS ব্যবহার করুনঃ
বাই ডিফল্ট এক্সপি ইন্টারনেট প্রভাইডারের DNS server ব্যবহার করে থাকে। এতে ব্রাউজিং এর গতি কিছুটা কমে যায়। OpenDNS ব্যবহার করে এই গতি টুকু ফিরে পাওয়া যায়ঃ
Network Connections অপেন করে local area connection অপেন করুন, Properties এ যান।
>Internet Protocol (TCP/IP) অপেন করুন ডাবল ক্লিক করে। 208.67.222.222 লিখুন preferred DNS server এবং 208.67.220.220 লিখুন alternate DNS server এর ঘরে। এখন কম্পিউটার OpenDNS
ব্যবহার করবে।

প্রিন্টার নিয়ে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ও তার সমাধান

আনেকেরই প্রিন্টার নিয়ে নানা সময় বিভিন্ন সমস্যায় পরতে হয়। তাই আজকে প্রিন্টার এর সমস্যা এবং সমাধান নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করি অনেকের কাজে লাগতে পারে।
সঠিক নিয়মে প্রিন্ট নিন
কম্পিউটারের সঙ্গে প্রিন্টারের সংযোগ ঘটিয়ে যেকোনো সফটওয়্যারের প্রিন্ট কমান্ড দিলেই প্রিন্ট পাওয়া যায়। কিন্তু ভালো প্রিন্ট নেওয়ার জন্য কিছু বিষয় সম্পর্কে একটু জানা থাকা দরকার।
প্রিন্টার সংযোগ এবং ড্রাইভার:
প্রিন্টার কিনে আনার পর প্রথম কাজটি হচ্ছে সঠিকভাবে কার্ট্রিজ বা টোনার প্রিন্টারে লাগানো।এবারে বৈদ্যুতিক তারটি প্রিন্টারে
লাগিয়ে সেটিকে কম্পিউটারে সংযুক্ত করা। এরপর কম্পিউটার চালু করে Start>
Settings থেকে প্রিন্টারে ক্লিক করুন। Add Printer-এ ক্লিক করুন। এবারে Next বাটনে ক্লিক করে প্রিন্টারের নাম ও মডেল নম্বর দিয়ে দিন। (প্রিন্টারের সঙ্গে দেওয়া সিডি বা ফ্লপি হতে:- এতে প্রিন্টারের চালক সফটওয়্যার থাকে)। Have a disk অপশন সিলেক্ট করে পোর্ট সেটিংস ঠিক করে Next বাটনে ক্লিক করুন। প্রিন্ট পরীক্ষা করার জন্য Yes ও Finish ক্লিক করুন। প্রিন্টার একটি পরীক্ষামূলক প্রিন্ট দেবে।
প্রিন্ট করা:
কোনো কিছু প্রিন্ট করার আগে প্রিন্টার ট্রেতে প্রয়োজনীয় কাগজ আছে কি না দেখে নিন। এবার ফাইল মেনুতে ক্লিক করে Printer-এ ক্লিক করুন। এবার একটি উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে অপশনগুলো ঠিক করে দিন। ( প্রায় সব সফটওয়্যারেই একই নিয়ম)। ফাইলে যদি একাধিক পৃষ্ঠা থাকে এবং সব পৃষ্ঠাই প্রিন্ট করতে চান তবে All সিলেক্ট করুন। যে পৃষ্ঠায় মাউসের কারসর আছে যদি সেটির প্রিন্ট নিতে চান তবে Current Page সিলেক্ট করুন। যদি কয়েকটি পৃষ্ঠা প্রিন্ট করতে চান তবে Pages সিলেক্ট করে পৃষ্ঠার নম্বর দিয়ে ( যেমন- ১-৪, বা ১, ৫-৯) OK করুন।
প্রোপার্টিজ:
কাগজের আকার, কালির ধরন এবং প্রকার ঠিক করার জন্য প্রিন্ট উইজার্ডের প্রোপার্টিজে ক্লিক করুন। এখান থেকেই কাগজের ধরন, উলম্ব প্রিন্টের জন্য পোট্রেট আর অভিলম্ব প্রিন্টের জন্য ল্যান্ডস্কেপ সিলেক্ট করা যায়। সাদা-কালো প্রিন্ট করার জন্য গ্রেস্কেল আর রঙিন প্রিন্টের জন্য অটোমেটিক সিলেক্ট করা যায়। সবচেয়ে মজার কথা, খসড়া প্রিন্ট করার সময় কালি বাঁচাতে ইকোনমিক সক্রিয় করে দিতে পারেন।
অনেকগুলো প্রিন্ট: একবার কমান্ড দিয়েই একই ফাইলের একাধিক কপি প্রিন্ট করা যায়। একাধিক প্রিন্ট নেওয়ার জন্য প্রিন্ট উইজার্ডের Number of copies
-এর পাশের বক্সে সংখ্যা উল্লেখ করে দিতে হবে। যদি পাতার নম্বর অনুসারে
সাজিয়ে প্রিন্ট দিতে চান, তবে Collate সিলেক্ট করে OK করতে হবে।
প্রিন্ট নমুণা:
ছাপার পর তা কেমন দেখাবে, সেটি মনিটরে দেখে নেওয়া যায়। এ জন্য ডকুমেন্ট খুলে ফাইল মেনু থেকে Print Preview সিলেক্ট করতে হবে। নতুন উইন্ডোতে প্রিন্টের প্রিভিউ দেখা যাবে। প্রিন্ট প্রিভিউ উইন্ডোর একেবারে বাঁদিকের চিহ্নে ক্লিক করে সরাসরি প্রিন্ট নেওয়া যায়।
কাগজের ধরন:
কোনো কিছু প্রিন্ট করার আগে প্রিন্টার ট্রেতে প্রয়োজনীয় কাগজ আছে কি না দেখে নিন। সব সময় সাধারণ কাগজে প্রিন্ট করা হয় না। ফটো, আর্ট বা গ-­সি পেপারের মতো মোটা কাগজে প্রিন্ট নিতে চাইলে প্রিন্ট উইজার্ডে কাগজের ধরন পরিবর্তন করতে হয়। প্রিন্ট উইজার্ডের প্রোপার্টিজ বাটনে ক্লিক করে Media Type থেকে কাগজের ধরন পছন্দ করা যায়।
প্রিন্ট নিয়ন্ত্রণ:
প্রিন্ট কমান্ড দেওয়া হলে এবং প্রিন্টার সংযুক্ত থাকলে প্রিন্ট করা শুরু হয়। যদি কোনো কারণে প্রিন্ট বন্ধ করার প্রয়োজন হয়, তবে Start-এর Settings থেকে Print Que সিলেক্ট করে ক্লিক করুন। যে ফাইলের প্রিন্ট কমান্ড বাতিল করতে চান, সেটি সিলেক্ট করে মেনু থেকে Pause বা Cancel Printing-এ ক্লিক করুন।
লেখাকে একটিমাত্র পেজে সীমাবদ্ধ রাখা
অনেক সময় কোন একটি ডকুমেন্টের শেষ পেজটিতে দু একটি লাইন থেকে যায়, এ কারণে ডকুমেন্টটি দেখতে বাজে লাগে। বিশেষ করে প্রিন্ট করতে হলে তো আরো সমস্যা, কারণ দু-এক লাইনের জন্য অনেকগুলো পৃষ্ঠা নষ্ট হয়। অনেক সময় লেখাকে একটি পেজে সীমাবদ্ধ রাখার জন্য আমরা পেজ মার্জিন কমাই, কোথাও কোথাও ফন্ট সাইজ ছোট করে দেই। অথচ একটি কমান্ড দিয়েই এ কাজটি করা সম্ভব। ওয়ার্ড ২০০৩-এ এটি করার জন্য-
File মেনু থেকে Print Preview তে গিয়ে সেখানে Shrink to Fit (Tools মেনুর নীচে) বাটনে ক্লিক করলেই লেখাগুলো এক পৃষ্ঠায় চলে আসবে (ওয়ার্ড ২০০৭-এ এটির নাম হচ্ছে Shrink One Page)।
দেখতে ভালো না লাগলে আবার আনডু করে আগের আবস্থায় যেতে পারেন।
কম খরচে প্রিন্টিং
সাধারণভাবে কম্পিউটারে প্রিন্ট আউট নেওয়ার ক্ষেত্রে কার্টিজ, কাগজ ইত্যাদি মিলিয়ে যে খরচ পড়ে তা কিছুটা কমানো সম্ভব। এ জন্য কিছু টিপস এখানে দেওয়া হলো
১. ফাইনাল প্রিন্ট বের না করে ডিফল্ট প্রিন্ট মোড ব্যবহার করুন।
২. শুধু কারেকশন করার জন্য ছোট ফন্টে প্রিন্ট আউট নিন।
৩. প্রিন্টার প্রতিবার অন করলে প্রিন্ট হেড পরিস্কার করার জন্য বাড়তি কিছু
কালি খরচ হয়। তাই প্রিন্টার বার বার অন-অব না করে কাজ চলাকালীন
অন রাখাই ভালো।
৪. যে সব প্রিন্টরের প্রতিটি রঙের কালির জন্য আলাদা আলাদা কার্টিজ বা ট্যাংক
থাকে, সে ধরনের প্রিন্টার ব্যবহার করা লাভজনক। কারন, কোন একটি
রঙের কালি অধিক ব্যবহারের ফলে যদি তা শেষ হয়ে যায়, তাহলে কেবল
মাত্র সেই রঙের কালি কিনলেই হবে। এক্ষেত্রে সবগুলো রঙের কার্ট্রিজ
কেনার কোন প্রয়োজন হবে না।
৫. একটি কাগজের উভয় পাশে প্রিন্ট করলে কম কাগজ লাগে। কিন্তু, সব
প্রিন্টারে এ ধরনের সুবিধা পাওয়া যায় না। অনেক প্রিন্টারে প্রিন্টার ড্রাইভ
থাকে যার সাহায্যে একটি শীটের উপর একাধিক পেজ প্রিন্ট করা যাবে।
Multi-up প্রিন্টিং-এর মাধ্যমে কাগজ কমানো যায়। কালি কম খরচ হয়
এবং খুব দ্রুত প্রিন্ট করা যায়।
৬. এছাড়াও Final Print 2000-এর মতো কিছু সফটওয়্যার আছে যার সাহায্যে
একটি কাগজে দুই, চার অথবা আটটি পেজের বিষয়বস্ত্তু (কনটেন্ট)একত্রে
প্রিন্ট করা যায়। আপনার প্রিন্টার যদি ডুয়েল সাইড প্রিন্টিং সাপোর্ট নাও করে
তবু এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে একটি কাগজের উভয় পার্শ্বে প্রিন্ট করতে
পারবেন। http://www.fineprint.com ওয়েব সাইটে এই সফটওয়্যারটি
পাবেন।
দ্রুত প্রিন্ট করতে
ক. আপনি যদি সাধারণ সময়ের চেয়ে দ্রুত প্রিন্ট করতে চান তবে প্রিন্ট ডায়ালগ বক্সের Options সক্রিয় করুন। মনে রাখবেন এ ক্ষেত্রে পুরো প্রিন্ট না হওয়া পর্যমত্ম আপনার সফটওয়্যার ব্যসত্ম থাকবে এবং সে সময়ে সেটিতে কোনো কাজও করতে পারবেন না।
খ. আরেকটা টিপস হলো- এ ক্ষেত্রে পোর্ট সেটিংস(Properties>Details) এর ভেতরে অপশনটি বন্ধ করে দিতে পারেন। এতে আরো দ্রুত প্রিন্ট হবে।
গ. এ ছাড়া প্রিন্ট কোয়ালিটি (মান) কমিয়েও দ্রুত প্রিন্ট আউটপুট পেতে পারেন। সাধারণত প্রিন্টারে হাই কোয়ালিটি, নরমাল এবং ড্রাফট-এ তিন রকম প্রিন্ট কোয়ালিটি থাকে। যদি এমন কোনো ডকুমেন্ট হয় যার প্রেজেন্টেশন ভ্যালু নেই, অথচ আপনার দ্রুত প্রিন্ট চাই, সে ক্ষেত্রে ডকুমেন্টকে লো-কোয়ালিটিতে প্রিন্ট দিলে খুব দ্রুত ফলাফল পাবেন।
অনেক কম্পিউটারে একটি প্রিন্টার ব্যবহার করুন
আপনার বাসায় বা অফিসে যদি একাধিক কম্পিউটার থাকে এবং সেগুলোর মধ্যে নেটওয়াকিং করা থাকে তবে একটি প্রিন্টার ব্যবহার করে সব কম্পিউটার থেকে প্রিন্ট করা সম্ভব।
প্রথমে সব কম্পিউটারে প্রিন্টার ইনস্টল করে নিন।
এবার Start মেন্যু থেকে Settings-এ গিয়ে প্রিন্টারে ক্লিক করুন।
Add Printers আইকনে ডাবল ক্লিক করুন এবং Next বাটনে ক্লিক করুন।
Network printer সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করে প্রিন্টারের নাম সিলেক্ট করুন এবং আবার Next বাটনে ক্লিক করুন।
Network UNC-এর জন্য সার্ভার ও প্রিন্টারের নাম লিখুন এবং
Next বাটনে ক্লিক করুন।
6. যদি Connection test করতে চান, তবে Yes বাটনে ক্লিক করুন। সবশেষে Finish বাটনে ক্লিক করুন।
প্রিন্টারের ERROR মেসেজ এড়ানো
কখনো কখনো বড় বড় ডকুমেন্ট প্রিন্ট করার সময় সেটি সব কিছু অ্যাডজাষ্ট করে নেওয়ার আগেই প্রিন্টার রেডি হয়ে যায় এবং Time out Error মেসেজ চলে আসে, যা অত্যন্ত বিরক্তিকর।এই সমস্যা এড়ানোর জন্য প্রিন্টারের Wating Time আরো বৃদ্ধি করে দিতে পারেন। এজন্য-
(K) Control Panelএর Printers অপশনে যান।
(L) আপনার ব্যবহৃত প্রিন্টার আইকনে রাইট ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন।
(M) Details ট্যাবে গিয়ে Not Selected ফিল্ডের মান প্রয়োজনমতো বাড়িয়ে দিন।
এর ফলে আপনার অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামসমূহ প্রিন্ট আউট ডকুমেন্ট রেডি করতে আরও অধিক সময় পাবে। এছাড়াও প্রিন্টারের পারফরমেন্স অনেকটাই তার অবস্থার উপর নির্ভর করে। অর্থাৎ যদি কোনো প্রিন্টার অনেকদিন ধরে ব্যবহার করা সত্ত্বেও সেটা খুলে পরিস্কার করা না হয় অথবা নিয়মিত সেটির পরিচর্যা না করা হয় তাহলে অনেক ভালো প্রিন্টারও বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।এজন্য আপনার ব্যবহৃত প্রিন্টারটির নিয়মিত Maintainance-এর প্রতি নজর রাখুন।
প্রিন্টারের যন্ত্রপাতি
ঠিকমতো যত্ন ও ব্যবহার করা হলে একটি সাধারন প্রিন্টারও অনেক দিন স্বাভাবিক কাজ চালিয়ে যেতে পারে। প্রিন্টারের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কিছু নিয়ম-কানুন দেওয়া হলো-
প্রিন্টার হেড পরিস্কার রাখুন। তা না হলে নজলে কালি জমে আটকে থাকবে, যা পরে পরিস্কার ছাপার কাজে বাধার সৃষ্টি করবে। প্রিন্টার হেড পরিস্কার করার জন্য কার্ট্রিজ সরিয়ে নিন। এরপর নরম সুতির কাপড় সামান্য পানিতে ভিজিয়ে তা দিয়ে হেড পরিস্কার করুন। শুকিয়ে গেলে কার্টিজ পুনরায় স্থাপন করুন।
নিয়মিত প্রিন্টার ব্যবহার করে কালি শুকিয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করুন। সপ্তাহে অন্তত একবার প্রিন্ট করলে কালি সহজে শুকিয়ে যায় না আর প্রিন্টারও ভালো থাকে।
প্রিন্টারের কাগজ রাখার স্থানটি যথাযথভাবে ব্যবহার করুন। প্রিন্টের মাঝপথে কাগজ আটকে গেলে তা টানাটানি করে বের করার চেষ্টা করবেন না। এতে পুরো পিন্টারটি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। প্রয়োজনে এ জাতীয় পরিস্থিতিতে পিন্টারের কারিগরি নির্দেশিকার সাহায্য নিতে পারেন। আর কাগজের ক্ষেত্রে সঠিক আকার, ওজন ও পর্যাপ্ত মার্জিন রেখে তা ব্যবহার করাটাই ভালো।
ব্যবহার না হলে সবসময় প্রিন্টারের পাওয়ার অন করে রাখার কোন দরকার নেই। কেবল কাজের সময় পিন্টারের পাওয়ার অন করে দীর্ঘদিন উঁচুমানের প্রিন্টিং করা সম্ভব। তবে কজের মাঝপথে কখনোই প্রিন্টার অব করা উচিত নয়। আর পাওয়ার অব করার পরই কেবল প্লাগ খুলে নেওয়া যাবে।
আজকাল সফটওয়্যারের সাহায্যেও প্রিন্টারের কালি পরিস্কার করা যায়। এর সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। তবে এ কাজটি প্রয়োজনের অতিরিক্ত বারবার করলে তা কাজের বদলে অকাজই বরং হবে।
কালি শেষ হওয়ার বা কমে আসার সতর্কবার্তা পাওয়া মাত্রই তা বদলে ফেলুন। শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করলে প্রিন্টার হেড ও নজলের উপর চাপ পরে। তাই সময় থাকতেই নতুন কালি প্রতিস্থাপন করুন।